সোমবার সকারে গণমাধ্যামে পাঠানো এক বিবৃতিতে সংগঠনের মহাসচিব মোঃ মোজাম্মেল হক চৌধুরী এই আহ্বান জানান।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, রাস্তায় রোগীসহ অ্যাম্বুল্যান্স আটকে দেয়া। জরুরি প্রয়োজনে রাস্তায় বের হলে গাড়ির চালক ও যাত্রীর মুখে কালি লেপে দেয়া। গ্রামে-গঞ্জে গণপরিবহণের পাশাপাশি মোটরসাইকেল, রিক্সা চলাচলে বাধাদানের কারণে সমগ্র দেশবাসী কথিত পরিবহণ শ্রমিক নামধারী দুবৃর্ত্তদের হাতে জিম্মি হয়ে পড়েছে।
এ অবস্থায় আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরব দর্শকের ভুমিকায় দেশবাসী জানিয়ে বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, ধর্মঘট আহবানকারী সংগঠন বাংলাদেশ সড়ক ফেডারেশন “সড়ক পরিবহন আইন -২০১৮” প্রণয়ন কমিটির সদস্য ছিল। এছাড়াও বাস মালিক সমিতি, শ্রমিক ফেডারেশনের প্রতিনিধিও সরকারে রয়েছে।
দেশবাসীকে জিম্মি ও সরকারকে বেকায়দায় ফেলে দাবি আদায়ের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার না করে সরকারের সাথে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের দাবি জানান তিনি।