নিহত সোহাগ হোসেন (৩০) পুরাতন কসবা কাজীপাড়া এলাকার মৃত সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে।
কোতয়ালী থানা পুলিশের এসআই সোবহান শরীফ ও ডিবি পুলিশের এসআই আবুল খায়ের মোল্লা খুনের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তারা ইউএনবিকে বলেন, কি কারণে এবং কে বা কারা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে এ বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
নিহতের ভাই সমরাজ হোসেন জানান, সোহাগ ঠিকাদারি করতেন ও যুবলীগের একজন সদস্য ছিলেন। রাত সাড়ে ১২টার দিকে কাজীপাড়া আমতলায় জনৈক মনির বাড়ির সামনে কাজীপাড়া এলাকার কাজল, খোলাডাঙা এলাকার তাইজেলসহ ৭/৮ জন দুর্বৃত্ত তাকে ছুরি মেরে ও গলাকেটে ফেলে রেখে যায়। পরিবারের সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ডাক্তার কাজল মল্লিক জানান, রাত পৌনে একটার দিকে সোহাগকে হাসপাতালে আনা হয়। কিন্তু আগেই তার মৃত্যু হয়।
চিকিৎসক জানান, তার পেট ও বুকের সাত জায়গায় ছুরি মারা হয়েছে। এছাড়া ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলার নলি কেটে ফেলা হয়েছে। যার কারণে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মারা যায় সে।