সোমবার সকালে ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় হল পরিদর্শন শেষে এ তথ্য জানান তিনি।
উপাচার্য বলেন, ‘সরকার যখন সকল কিছুতে কোটা বাতিল করেছে, তখন আগামী বছর থেকে আমাদেরও কোটা থাকবে না।
তবে ভর্তিতে পোষ্য কোটা (বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা কর্মচারীদের সন্তান) থাকবে কিনা এমন প্রশ্নের সুস্পষ্ট উত্তর দিতে পারেননি তিনি।
এ বিষয়ে অধ্যাপক সোবহান বলেন, ‘এখানে যেটা ওয়ার্ড কোটা হিসাবে আছে যেটা কর্মকর্তা, কর্মচারী যারা আছেন তাদের জন্য, এটা কিন্তু অতিরিক্ত। এ সিটগুলো (আসন) ছাত্রদের সিটের বাইরে। তারপরেও তাদের কিন্তু একটা যোগ্যতা নির্ধারণ করা আছে। সেটি কোয়ালিফাই (উত্তীর্ণ) না করে ভর্তি হতে পারবে না। এটা একেবারে রিলিফ (দান) দেয়ার মতো না। এ বিষয়টি বিবেচনায় থাকবে।’
এসময় উপাচার্য আগামী বছরের ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা সিদ্ধান্তের কথাও সাংবাদিকদের জানান।
তিনি বলেন, ‘আগামী বছর থেকে এখানে দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ থাকছে না। কেবলমাত্র তারাই পরীক্ষা দিতে পারবে যারা ওই বছর উচ্চমাধ্যমিকে পাস করবে। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১০০ নম্বরের। সেখানে লিখিত ৫০ মার্কস এবং নৈর্ব্যক্তিক ৫০ মার্কসের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এসময় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা, চোধুরী মো. জাকারিয়া, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক লায়লা আরজুমান বানু, প্রক্টর অধ্যাপক লুৎফর রহমান, জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক প্রভাষ কুমার কর্মকারসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।