বিলটি সংসদে ২৯৮-০ ভোটে পাস হয়।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক সংসদে বিলটি উত্থাপন করেন। গত ১০ এপ্রিল বিলটি উত্থাপনের পর তা অধিকতর যাচাই-বাছাইয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠিয়ে দেয়া হয়।
জাতীয় পার্টি ও স্বতন্ত্র আসনের ৯ জন সংসদ সদস্য বিলে কিছু বিধান যোগ করার প্রস্তাব দিলেও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিরোধিতায় সেসব প্রস্তাব কণ্ঠ ভোটে (২৯৫-০) নাকচ হয়ে যায়।
সংবিধান অনুযায়ী, সরাসরি নির্বাচিত ৩০০ জন সদস্য নিয়ে সংসদ গঠিত হয়। আর সব দল থেকে সমানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের ভিত্তিতে আরো ৫০টি সংরক্ষিত মহিলা আসন বরাদ্দ করা হয়। বর্তমানে নারীদের জন্য বরাদ্দ আসনের ১০ বছরের মেয়াদ শেষ হতে চলেছে।
খসড়া বিল অনুযায়ী, ১১তম সংসদের প্রথম দিন থেকে সংরক্ষিত নারী আসনের ২৫ বছরের মেয়াদ গণনা শুরু হবে।
অষ্টম সংসদে সংবিধান সংশোধন করে সংরক্ষিত নারী আসনের মেয়াদ ১০ বছর বাড়ানো হয়েছিল, যা ২০০৯ সালের ২৫ জানুয়ারি বসা নবম সংসদ থেকে কার্যকর হয়।
অষ্টম সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনের ৩০টি থেকে বাড়িয়ে ৪৫টি করা হয়। আর নবম সংসদে তা আরো বাড়িয়ে ৫০-এ উন্নীত করা হয়।