এবিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বিশেষায়িত হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজগুলোর সংশ্লিষ্ট পরিচালক এবং সব সদর হাসপাতালের সিভিল সার্জন/উপ-পরিচালকদের ২৬ আগস্ট চিঠি দিয়েছে বলে রবিবার ইউএনবিকে জানিয়েছেন সংস্থার পরিচালক (হাসপাতাল) ডা. কাজী জাহাঙ্গীর হোসেন।
তিনি বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের দেয়া তথ্য অনুযায়ী এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।’
ড. হোসেন জানান, গত ৩ মে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় এ তথ্য স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়কে অবহিত করে পরে ৪ জুন এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে জানানো হয়।
নোটিশে রাসায়নিক হামলায় হতাহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার জন্য প্রতিটি হাসপাতালে একটি বিশেষ চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা টিম গঠন, বিশেষ চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা টিমের সকল সদস্যকে প্রশিক্ষণ দেয়া, যেকোনো জরুরি পরিস্থিতিতে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম, ওষুধ সীমিত আকারে মজুদ রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এছাড়া প্রতিটি হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্স সচল রাখা এবং অপারেশন থিয়েটারে বিকল্প বিদ্যুতের (জেনারেটর) ব্যবস্থা করারও নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
রাসায়নিক হামলায় হতাহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার জন্য সকল সরকারি হাসপাতালকে সক্ষমতা অর্জন এবং প্রস্তুতি গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়েছে।
রাসায়নিক হামলায় মূলত ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ ব্যাপক ধ্বংসাত্মক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এ হামলায় আক্রান্তদের দ্রুত সংক্রমণমুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।