জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আবুল খায়ের জানান, রিমান্ডের তৃতীয় দিন আজ বুধবার মামলার আসামি মো. সোহেল ও জসিম উদ্দিন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে রাজি হলে তাদের আদালতে হাজির করা হয়।
পরে সন্ধ্যায় জেলার ২ নং আমলী আদালতের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম নবনিতা গুহ তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করেন।
এর আগে গত রবিবার জেলার ২ নং আমলী আদালতে মামলায় ৭ আসামি বাদশা আলম বাসু, রুহুল আমিন, জসিম উদ্দিন, হাসান আলী ভুলু, মো. সোহেল, স্বপন ও বেচুর পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়।
গত সোমবার মামলার অপর দুই আসামি ছালাউদ্দিন ও আবুল হোসেন এই ঘটনায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়।
বৃহস্পতিবার মামলার অপর আসামি মুরাদ মিয়ার রিমান্ড শুনানি অনুষ্ঠিত হবার কথা রয়েছে।
চাঞ্চল্যকর এই মামলায় এ পর্যন্ত ১০ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এদিকে বুধবার রাতে ভুক্তভোগী ওই নারীকে দেখতে ২৫০ শয্যার নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে যান ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের রাজনৈতিক উপদেষ্টা অধ্যাপক আশরাফ আলী আকনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল।
তারা ঘটনার ইন্ধনদাতাসহ জড়িতদের প্রত্যেককে গ্রেপ্তার ও সর্বেচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান।
ভুক্তভোগীর উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়ে প্রয়োজনে দলীয় খরচে বিদেশে চিকিৎসার ব্যবস্থা করার ঘোষণা দেন তারা।