তাদের বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ জানিয়েছে দুদক। এছাড়া তদন্তকালে যাতে ওইসব কর্মকর্তা-কর্মচারী প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে না পারে সেজন্য তাদের বর্তমান কর্মস্থল থেকে জরুরি ভিত্তিতে অন্যত্র বদলির ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করেছে কমিশন।
এসব কর্মকর্তা-কর্মচারী দীর্ঘদিন যাবৎ একই কর্মস্থলে চাকরি করার সুবাদে দুর্নীতির শক্তিশালী বলয় তৈরি করেছে জানিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে চিঠি দিয়েছে দুদক। তারা ক্ষমতার অপব্যবহার করে অঢেল সম্পত্তির মালিক হয়েছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে আসা অভিযোগগুলো দুদকের গোয়েন্দা ইউনিট অনুসন্ধান করছে।
ওই ২৩ কর্মকর্তা-কর্মচারী হলেন- স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঢাকা কার্যালয়ের মীর রায়হান আলী, মো. ফারুক হাসান, মো. আশরাফুল ইসলাম, মো. সাজেদুল করিম, মো. তৈয়বুর রহমান, মো. সাইফুল ইসলাম, মো. ফয়জুর রহমান; চট্টগ্রাম কার্যালয়ের মো. মাহফুজুর রহমান ও মো. আজমল খান; ময়মনসিংহ কার্যালয়ের মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও মো. আব্দুল কুদ্দুস; সিলেট কার্যালয়ের মো. নুরুল হক, মো. গোস আহমেদ, মো. আমান আহমেদ ও মো. নেছার আহমেদ চৌধুরী; খুলনা কার্যালয়ের মো. ফরিদ হোসেন, মো. মাসুম ও মো. আনোয়ার হোসেন; বরিশাল কার্যালয়ের মো. রাহাত খান ও মো. জুয়েল; রংপুর কার্যালয়ের মো. আজিজুর রহমান, মো. সাইফুল ইসলাম ও মো. জাহাঙ্গীর আলম।