সূত্র জানায়, জেলায় লাইসেন্সবিহীন মোট ২০টি বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য গত ১৮ জুলাই জেলা প্রশাসক বরাবার চিঠিও দিয়েছে সিভিল সার্জন।
লাইসেন্সবিহীন ওই প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্য রয়েছে- সদর উপজেলার সন্ধানী প্যাথলজী, জামান ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ফ্যামিলি কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ল্যাব স্টার ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং ভিক্টোরিয়া ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
লোহাগড়া উপজেলার ডক্টরস বিশেষায়িত হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মিরা ডেন্টাল কেয়ার, মা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং আনিকা ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
কালিয়া উপজেলার- রওশন আলী হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, বিশ্বাস ডায়াগনস্টিক সেন্টার, জনসেবা প্যাথলজি সেন্টার, আসমা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, একতা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, চিত্রা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মধুমতি ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং রসনা ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
এ প্রসঙ্গে সিভিল সার্জন ডা. মো. আসাদ-উজ-জামান মুন্সী বলেন, ‘নড়াইলে বিভিন্ন নামে লাইসেন্সবিহীন অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো অদক্ষ জনবল দিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন। ফলে জনমনে স্বাস্থ্যসেবা সম্পর্কে বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হচ্ছে।’
‘এসব প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়ার জন্য জেলা প্রশাসককে চিঠি দিয়েছি,’ যোগ করেন জেলা সিভিল সার্জন।
জেলা প্রশাসক আনজুমান আরা বলেন, ‘জেলা প্রশাসন লাইসেন্সবিহীন প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে দ্রুত অভিযান পরিচালনা করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’