দেশটির আইন বিভাগের এমন সিদ্ধান্তের ফলে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় প্রথম দেশ হিসেবে এ ধরনের পদক্ষেপ নিল থাইল্যান্ড। যদিও পার্শ্ববর্তী দেশ মালয়েশিয়াতেও এমন সিদ্ধান্তের বিষয়টি বিবেচনাধীন রয়েছে।
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে চিকিৎসায় গাঁজাকে বৈধতা দেয় ওশেনিয়া মহাদেশের দেশ নিউজিল্যান্ড। তবে আইনটি সংশোধনের আগে দেশটিতে এ ধরনের মাদকের ব্যাপারে ব্যাপক কড়াকড়ি ছিল।
গাঁজা ও ক্রাতমকে চিকিৎসায় বৈধতা দেয়ার ব্যাপারে থাইল্যান্ডের জাতীয় আইন পরিষদে মঙ্গলবার আইনটি ১৬৬-০ ভোটে পাস হলেও ১৩ জন সদস্য ভোট দেয়া থেকে বিরত থাকেন।
মাদক আইনে সংশোধন আনার পর দেশটির রাজকীয় প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, চিকিৎসায় ব্যবহারের উদ্দেশে গাঁজা ও ক্রাতম আমদানি, রপ্তানি এবং নিজেদের কাছে রাখা যাবে।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, গাঁজা ও ক্রাতম অবৈধ মাদক হলেও অনেক রোগীর চিকিৎসার জন্য এর ব্যবহারের প্রয়োজন হয়। বিশ্বের অনেক দেশই বিদ্যমান আইনে সংশোধন এনে এমন মাদককে বৈধতা দিয়েছে। তবে তা কেবল চিকিৎসার জন্যই।