সরকারের পক্ষ থেকে ৪৮ জনকে নিহত এবং আরো ২৮ জনকে সম্ভাব্য নিহত হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
সরকারের মুখপাত্র ইউশিহিদি সোগা জানান, হিরোশিমার দক্ষিণাঞ্চলে বেশির ভাগ হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। আরো ৯২ জন ব্যক্তির হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। পানিতে গাড়ি ভেসে যাওয়ার মতো হতাহতের শতাধিক খবর পাওয়া গেছে। উদ্ধার অভিযানে ৪০টির মতো হেলিকপ্টার নিয়োজিত আছে।
প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবে সাংবাদিকদের বলেন, সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে উদ্ধার অভিযান চলছে। তারা তাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
জাপানের আবহাওয়া বিভাগ জানিয়েছে, কোচি এলাকার একটি স্থানে তিন ঘণ্টায় ২৬.৩ সেন্টিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। ১৯৭৬ সালে রেকর্ড রাখা শুরুর পর এটিই সর্বোচ্চ।
এদিকে বৃষ্টি, বন্যা ও ভূমিধসে বিপুল এলাকা আক্রান্ত হয়ে পড়ায় হতাহতের পরিমাণ নির্ণয় করা কঠিন হয়ে পড়েছে। বৃষ্টিপাত কমে যাওয়ার পরও ভূমিধস আঘাত হানতে পারে বলে কর্তৃপক্ষ সতর্ক করে দিয়েছে।