৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত মেলা টিকিট ছাড়া সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে বলে জানিয়েছে আয়োজকরা।
শনিবার বিকাল সাড়ে ৩টায় মেলার উদ্বোধন করবেন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. শফিউল ইসলাম (মহিউদ্দিন)।
মেলায় প্রাইম জোনে ২৪টি ও জেনারেল জোনে ৩৪টি স্টল থাকবে। এর মধ্যে ৯টি ব্যাংকসহ প্লাস্টিক, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, পাট ও পাটজাত পণ্য, কৃষি পণ্য, হস্তশিল্প, চিকিৎসা, সেবা ও পর্যটন খাতের ৪৫টির বেশি প্রতিষ্ঠান অংশ নেবে।
এসএমইকে অর্থনীতির প্রাণ উল্লেখ করে মেলার আয়োজক চট্টগ্রাম চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প এসএমইতে জাপান সাফল্যের দৃষ্টান্ত, এটি পৃথিবীর দ্বিতীয় অর্থনৈতিক দেশ হিসেবে পরিচিত। জাপানের ন্যায় দেশেও এ খাতের প্রসারে অন্যতম ভূমিকা রাখছে চট্টগ্রাম চেম্বার। এসএমই উদ্যোক্তাদের পণ্যের বাজার সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখছে।
সরকারিভাবে এ ধরনের মেলা ঢাকাতে আয়োজন করা হলেও চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তাদের দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগ্রুপের কাছে পরিচয় করিয়ে দিতে চট্টগ্রাম চেম্বার এস এমই মেলার আয়োজন করে আসছে।
এছাড়া দেশীয় পণ্যের প্রদর্শন, বিপণনের মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প বিকাশের লক্ষ্যে গত দুই বছর ধরে চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি বিভিন্নভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে বলে জানান চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম।
তিনি আরও বলেন, এ মেলা আয়োজনের মাধ্যমে চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোক্তাদের ঋণ পেতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে চেম্বার। অনেকে ঋণ পেয়ে সাবলম্বীও হয়েছেন।
এবারের মেলায় স্পন্সর হিসেবে আছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড ও ন্যাশনাল ক্রেডিট অ্যান্ড কমার্স (এনসিসি) ব্যাংক লিমিটেড।