শুক্রবার দুপুরে নোয়াখালী প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি অভিযোগ করেন, বৃহস্পতিবার রাতে পথসভা শেষে ফেরার পথে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আয়েশা ফেরদৌসের সমর্থকরা আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে তাদের ওপর হামলা চালায়। হামলাকারীরা ১১টি গাড়ি ভাঙচুর এবং সাংবাদিকদের ক্যামেরা ছিনিয়ে নেয়।
ফজলুল আজিম নির্বাচন কমিশনের কাছে নিজের ও কর্মী-সমর্থকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার এবং ভোটের আগে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
তবে অভিযোগের বিষয়ে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আয়েশা ফেরদৌস বলেন, ফজজুল আজিম অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের নিয়ে সভা করে এবং সেখানে উস্কানিমূলক ব্ক্তব্য দিয়ে নির্বাচনী পরিবেশ অশান্ত করে তুলেছেন। ‘আমার সমর্থকরা কারও ওপর হামলা করেনি বরং ফজলুল আজিমের লোকজনই আমাদের অফিসে হামলা ও কর্মীদের পিটিয়ে আহত করেছে।’
এ ব্যাপারে জেলা পুলিশ সুপার মো. ইলিয়াছ শরীফ বলেন, পথসভায় বিএনপি প্রার্থীর উস্কানিমূলক বক্তবের কারণে দুপক্ষের মধ্যে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। তবে এতে কেউ আহত হয়েছে বলে জানা নেই।’