শনিবার বিসিবির গ্রাউন্ডস কমিটির চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম সাংবাদিকদের জানান, তারা এ লক্ষ্যে কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
প্রায় এক লাখ ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন পূর্বাচলের এ স্টেডিয়ামটি বিশ্বের সবচেয়ে উন্নতমানের স্টেডিয়ামগুলোর একটি হবে বলে দাবি করে আসছে কর্তৃপক্ষ।
বিসিবি সদরদপ্তরে সভা শেষে মাহবুব আনাম সাংবাদিকদের বলেন, বিসিবি ইতিমধ্যে স্টেডিয়ামটির একটি ক্ষুদ্র সংস্করণ (মিনিয়েচার) তৈরি করেছে। এখন এটিকে বড় করা হবে।
‘পরিকল্পা অনুযায়ী স্টেডিয়ামের সাথে আমাদের একটি একাডেমি মাঠ থাকবে,’ জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এখন পরিকল্পনা নিয়েই কাজ করছি। তবে আসছে শীতের আগে আমরা কাজ শুরু করতে পারব না।’
স্টেডিয়ামটি নির্মাণে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ থেকে ৩৭ একর জমি পেয়েছে বিসিবি। তারা এখন স্টেডিয়ামটির পূর্ণাঙ্গ কাঠামো নিয়ে কাজ করছে।
মাহবুব আনাম বলেন, প্রস্তাবিত স্থানে এখন বিস্তারিত পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছি। একই সাথে মাঠের দখল নিয়ে আমরা কাজ করব। দখল পেলেই কাজে গতি আসবে।
তবে একবার কাজ শুরু হলে তা দুই বছরের মধ্যেই শেষে হওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী বিসিবি কর্তা মাহবুব আনাম।