তিনি বলেন, ‘এ লক্ষ্যে নারিকেল, পাইন, কেওড়া, কেয়াসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রোপণ, ছেড়া দ্বীপের প্রবাল ধ্বংস প্রতিরোধ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনাসহ সব বিষয়ে জনগণকে সম্পৃক্ত করতে হবে।’
বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) মাসিক বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনার অনলাইন সভায় যুক্ত হয়ে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি গাজীপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের এপ্রোচ সড়ক প্রশস্তকরণ ও অন্যান্য অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প, চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় শেখ রাসেল এভিয়ারি অ্যান্ড ইকোপার্ক (দ্বিতীয় পর্যায়) প্রকল্প, টেকসই বন ও জীবিকা (সুফল) প্রকল্পসহ মন্ত্রণালয়ের সব প্রকল্প যথাসময়ে যথাযথভাবে বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেন।
এ ক্ষেত্রে সরেজমিনে পরিদর্শন করে বাস্তব অগ্রগতি পর্যালোচনা পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রকল্প পরিচালকদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব জিয়াউল হাসান, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ড. মো. বিল্লাল হোসেন, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) মাহমুদ হাসান, অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) আহমদ শামীম আল রাজী, অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) মিজানুল হক চৌধুরী ও পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. একেএম রফিক আহাম্মদ, বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক (চলতি দায়িত্ব) মো. আমির হোসেন চৌধুরীসহ দপ্তর প্রধানরা ও বিভিন্ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকরা সভায় অংশগ্রহণ করেন।