তিনি বিশেষ করে জলবায়ুতে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর জন্য কোভিড পরবর্তী জলবায়ু স্থিতিস্থাপক কৌশল তৈরির ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কথা উল্লেখ করেন।
সম্প্রতি লন্ডনে কমনওয়েলথ বোর্ড অব গভর্নরসে কোভিড পরবর্তী কৌশল নিয়ে সিভিএফ এবং ভি-২০ গ্রুপের এক বৈঠেকে হাইকমিশনার এ কথা বলেন।
২০২১ সালের জুনে রুয়ান্ডায় অনুষ্ঠিতব্য কিগালি কমনওয়েলথ হেডস অব গভর্নমেন্ট মিটিংয়ে (সিএইচওজিএম) সিভিএফ-কমনওয়েলথ নেতাদের উচ্চ-স্তরের বৈঠকের প্রস্তাব করার কথাও জানিয়েছেন হাইকমিশনার সাইদা মুনা।
বৈঠকে হাইকমিশনার করোনাভাইরাস ভ্যাকসিনের বহুপক্ষীয়তার আহ্বান জানিয়ে বিশ্বব্যাপী ভ্যাকসিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং এর নির্মাতাদের বাংলাদেশের মতো দেশগুলোকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন তৈরির জন্য অনুমতি প্রদানের আহ্বান জানান।
কোভিড পরবর্তী বিশ্ববাজারে পিপিই এবং অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ উৎপাদনে সফলতার জন্য কমনওয়েলথ সেক্রেটারি জেনারেল এবং কমনওয়েলথ হাইকমিশনার বাংলাদেশের প্রশংসা করেন।