মঙ্গলবার বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমানের ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মনসুরুল হক চৌধুরী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুদ্দিন খালেদ।
ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে বর্তমানে মামলটি সাক্ষ্যগ্রহণ পর্যায়ে রয়েছে। গত ২০ আগস্ট একই আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর নির্দেশ দেয়।
এর আগে, গত ৫ আগস্ট প্রতারণার মামলায় সাবরিনা ও তার স্বামী আরিফসহ আটজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে মামলার তদন্ত সংস্থা। সেখানে সাবরিনা ও আরিফকে মূল হোতা বলে উল্লেখ করা হয়। বাকিরা প্রতারণা ও জালিয়াতি করতে তাদের সহযোগিতা করেন।
গত ২৩ জুন আরিফ চৌধুরীসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে তেজগাঁও থানা পুলিশ। পরে ১২ জুলাই এ মামলায় সাবরিনাকে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ।
গ্রেপ্তার হওয়ার পর সাবরিনাকে সাময়িক বরখাস্ত করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। তিনি জাতীয় হৃদেরাগ ইনস্টিটিউটে কর্মরত ছিলেন।
জেকেজি হেলথকেয়ার থেকে ২৭ হাজার রোগীকে করোনা টেস্টের রিপোর্ট দেয়া হয়। এর মধ্যে ১১ হাজার ৫৪০ জনের করোনার নমুনা আইইডিসিআরের মাধ্যমে সঠিক পরীক্ষা করানো হয়েছিল। বাকি ১৫ হাজার ৪৬০ জনের ভুয়া রিপোর্ট তৈরি করা হয়, যা জব্দ করা ল্যাপটপে পাওয়া গেছে।