শনিবার বিকালে নগরীর মাঝিরঘাটে দখলমুক্ত করা ভূমি পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান তিনি।
মন্ত্রী বলেন, কৌশলগত কারণে অভিযানে বিরতি দিতে হয়েছে কিন্তু তা ফের শুরু হবে।
‘অবৈধ স্থাপনার কারণে নদী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নদী ক্ষতিগ্রস্ত হলে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কর্ণফুলী, তুরাগ, বুড়িগঙ্গা, মেঘনা, যমুনা ও শীতলক্ষ্যাসহ সব নদীকে দূষণমুক্ত রাখতে এবং নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে সরকার কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী একটি কমিটি করে দিয়েছেন। সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়কে নিয়ে সম্মিলিতভাবে আমরা কাজ করছি,’ বলেন তিনি।
এক প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, উচ্ছেদের জন্য অর্থ বরাদ্দে কোনো সংকট নেই। অর্থ বরাদ্দ চলমান রয়েছে। এটা পাওয়া যাবে।
নদীর তীরে উচ্ছেদ করা জায়গায় হাঁটার পথ এবং বনায়ন করার চিন্তা আছে জানিয়ে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘উদ্ধার করা জায়গা যাতে আবার দখল না হয় সে জন্য এ কাজগুলো করা হবে। প্রকল্প হাতে নেয়া হচ্ছে।’
শুধু কর্ণফুলী নয়, তুরাগ, বুড়িগঙ্গাসহ সব নদীকে দখল-দূষণ থেকে রক্ষা করতে টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
চট্টগ্রাম সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, বিভাগীয় কমিশনার মো. আবদুল মান্নান, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কতৃর্পক্ষের চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন প্রমুখ এ সময় মন্ত্রীর সাথে ছিলেন।