বাগেরহাটে কয়েক বছর ধরে চিংড়িতে ভেজাল বন্ধে পুলিশ, র্যাব ও মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযান সত্ত্বেও অসাধু ব্যবসায়ীদের কর্মকাণ্ড এখনও অব্যাহত রয়েছে।
এদিকে বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হয় খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলার চিংড়ি। এছাড়া ওজন বাড়াতে এবং অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনের জন্য চিংড়িতে জেলি, পানি, ভাতের মাড় এবং ক্ষতিকারক পদার্থ প্রবেশ করানো হয়। এতে করে রপ্তানিকারক ও ভোক্তাদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়।
এছাড়া চিংড়ি রপ্তানিকারকরা আশঙ্কা করছেন যে, চিংড়িতে ভেজাল অব্যাহত থাকলে বিদেশের বাজার হারাবে।
চিংড়ি একসময় বাংলাদেশ থেকে দ্বিতীয় সর্বাধিক রপ্তানিকৃত পণ্য ছিল। কিন্তু, গত কয়েক বছরে এটি ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার বিরুদ্ধে ধরে রাখতে ব্যর্থ হয়েছে।