সোমবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে শ্বাসকষ্ট শুরু হলে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
জনকণ্ঠের সিনিয়র সাংবাদিক তপন বিশ্বাস ইউএনবিকে জানান, ক্যান্টনমেন্টের বাসভবনে বুকে ব্যথা শুরু হলে প্রথমে তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়।
আরও পড়ুন: করোনায় এনটিভির যুগ্ম বার্তা সম্পাদকের মৃত্যু
গ্লোব জনকন্ঠ শিল্প পরিবারের চেয়ারম্যান আতিকউল্লাহ খান মাসুদ স্ত্রী, দুই ছেলে ও নাতি-নাতনিসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন রেখে গেছেন।
বাদ যোহর ক্যান্টনমেন্ট জামে মসজিদে জানাজা শেষে বারডেমের হিমাগারে লাশ রাখা হবে। রাশিয়ায় বসবাসরত তার বড় ছেলে দেশে ফিরলে পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
এদিকে, আতিকউল্লাহ খান মাসুদের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আরও পড়ুন: করোনায় বগুড়ায় আরেক প্রবীণ সাংবাদিকের মৃত্যু
শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এছাড়া আতিকউল্লাহ খানের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিনও গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
আরও পড়ুন: সিলেটে জ্বর-সর্দি নিয়ে সাংবাদিকের মৃত্যু