শনিবার সকাল থেকেই শহরে বিভিন্ন বাজারে মানুষের সমাগম হয়েছে এবং বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ বাধাহীনভাবে মটোরসাইকেল, রিকশাসহ বিভিন্ন যানবাহন নিয়ে বেড়িয়েছে।
জেলার চারটি উপজেলাই হাট-বাজার দোকান-পাট স্বাভাবিক সময়ের মতো খোলা রয়েছে।
স্বাস্থ্য বিভাগ দাবি, করোনাভাইরাস সংক্রমণের এ পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য নির্দেশিকা না মেনে এ ধরণের চলাফেরা পরিস্থিতিকে আরও ভয়াবহ করে তুলতে পারে।
স্বাস্থ্য বিভাগের হিসাব মতে, জেলায় ৭৩২ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে ছিল। ৪৮৮ জন হোম কোয়ারেন্টাইন শেষ করেছেন। বর্তমানে ২৪৮ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে।
গত ২৪ ঘন্টায় ২০ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে গিয়েছে এবং ৭৫ জন কোয়ারেন্টাইনে ১৪ দিন কাটিয়ে বেরিয়ে এসেছে।
জেলায় এ পর্যন্ত ২২৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করার জন্য বরিশাল মেডিকেল কলেজ ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। ১৮৮ জনের রিপোর্ট পাওয়া গেছে। শারীরিকভাবে কোনো লক্ষণ দেখা না গেলেও এদের মধ্যে ৬ জনের পজেটিভ রিপোর্ট পাওয়া গেছে।