রবিবার ঢাকার সন্ত্রাস দমন বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান এ আদেশ দেন।
অভিযুক্ত আট আসামি হলেন- মইনুল হাসান শামীম ওরফে সামির ওরফে ইমরান, মো. আবদুর সবুর সামাদ ওরফে সুজন ওরফে রাজু ওরফে সাদ, খাইরুল ইসলাম ওরফে জামিল ওরফে জিসান, মো. আবু সিদ্দিক সোহেল ওরফে সাকিব ওরফে সাজিদ ওরফে শাহাব, মোজাম্মেল হুসাইন ওরফে সায়মন ওরফে শাহরিয়া, মো. শেখ আবদুল্লাহ ওরফে জুবায়ের ওরফে জায়েদ ওরফে জাবেদ, সেনাবাহিনীর বরখাস্তকৃত মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক জিয়া (নিষিদ্ধ সংগঠনটিতে সাগর ওরফে ইশতিখাক ওরফে বড়ভাই হিসেবে পরিচিত) এবং আকরাম হোসেন ওরফে হাসিব ওরফে আবির ওরফে আদনান ওরফে আবদুল্লাহ।
বরখাস্তকৃত মেজর জিয়াউল ও আকরাম এখনো পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার পাশাপাশি আগামী ১৮ নভেম্বর থেকে এ মামলার ওপর শুনানি শুরুর দিন নির্ধারণ করেছে আদালত।
২০১৫ সালের ৩১ অক্টোবর শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটে নিজের প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান জাগৃতির কার্যালয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হকের ছেলে দীপনকে গলা কেটে হত্যা করা হয়।
এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় মামলা দায়েরের পর পরবর্তীতে ডিবিতে স্থানান্তর করা হয়। পরে আদালতে উপস্থাপনের আগে সন্ত্রাস বিরোধী আইনে মামলা হওয়ায় তা অনুমোদনের জন্য ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। অনুমোদনের পর ১৫ নভেম্বর চার্জশিট দেয় পুলিশ।