শনিবার এ পরীক্ষা কার্যক্রম উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
অ্যান্টিজেন টেস্ট শুরু হওয়া জেলাগুলো হলো- পঞ্চগড়, গাইবান্ধা, জয়পুরহাট, পটুয়াখালী, মেহেরপুর, মুন্সিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, যশোর, মাদারীপুর ও সিলেট।
অনলাইনে উদ্বোধন শেষে মন্ত্রী বলেন, ‘দেশের সব জেলাতে আরটি-পিসিআর টেস্ট করার সুযোগ নেই, ল্যাব নেই। কারণ আরটি-পিসিআরের জন্য বায়োসেফটি ল্যাব প্রয়োজন হয়। এটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং অনেক সময় সাপেক্ষ বিষয়। তাই যেখানে পিসিআর ল্যাব নেই, সেখানে অ্যান্টিজেন পরীক্ষার মাধ্যমে সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো গেল। আর এ পরীক্ষার ফলাফল খুব সহজে পাওয়া যাবে।’
আরও পড়ুন: দেশে করোনায় মৃত্যু ৬৮০০ ছাড়াল
তিনি বলেন, ‘করোনাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নমুনা পরীক্ষা করা খুবই প্রয়োজন। সে জন্য এ টেস্ট করার ব্যবস্থা করছি। অ্যান্টিজেন টেস্ট বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশিকা মেনেই করা হচ্ছে।’
‘এখন রোগীর সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার বেড়েছে। তাই এখন রোগী শনাক্ত করা খুব প্রয়োজন। এর (নতুন পরীক্ষা) মাধ্যমে রোগী শনাক্ত করে তাদের চিকিৎসার আওতায় আনতে পারব। তার থেকেও প্রয়োজন সংক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করা,’ মন্ত্রী বলেন।
এ সময় অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, ১০ জেলার মধ্যে সিলেটে শহীদ শামসুদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং বাকি নয় জেলায় সদর হাসপাতালে অ্যান্টিজেন টেস্ট করা হবে। এর মাধ্যমে ১৫ থেকে ৩০ মিনিটের মধ্যে নমুনা পরীক্ষা করা যাবে বলে জানান তিনি।