একই সাথে বগুড়ার আদালতে ৬ মাসের মধ্যে মামলাটি নিষ্পত্তির নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ বুধবার এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী কুমার দেবুল দে ও আকতার ফরহাদ জামান।
পরে কুমার দেবুল দে জানান, হাইকোর্ট জামিন আবেদন খারিজ করে মামলাটি ৬ মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন।
২০১৭ সালের ২৮ জুলাই নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে ওই মেয়ের মায়ের করা মামলায় বলা হয়, ভালো কলেজে ভর্তি করবে বলে তুফান মোবাইলে যোগাযোগ করে। পরে মেয়ের ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ২০১৭ সালের ১৭ জুলাই বগুড়ায় তুফানের বাড়িতে তার মেয়েকে ধর্ষণ করে।
তুফানের স্ত্রী বিষয়টি জানতে পেরে ওই ঘটনার জের ধরে একই বছরের ২৮ জুলাই তার এবং তার মেয়ের মাথা ন্যাড়া করে। বেধড়ক মারধরও করে। পরে এ মামলায় পুলিশ ১১ জনকে গ্রেপ্তার করে। পরবর্তীতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বগুড়া সদর থানার ওসি (তদন্ত) আবুল কালাম আজাদ ২০১৭ সালের ১০ অক্টোবর পৃথক দুটি ধারায় ওই মামলায় আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি বগুড়ার নারী ও শিশু আদালত তুফানের জামিন নামঞ্জুর করে। পরে তুফান হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন।