প্রধানমন্ত্রী শেখ হসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মধ্যে ভার্চ্যুয়াল সম্মেলনের আগে বৃহস্পতিবার সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় এ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়৷
আরও পড়ুন: ভারতের সাথে সাতটি চুক্তি, প্রটোকল ও সমঝোতা সই
নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এতে স্বাক্ষর করেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের কিউরেটর সাবেক সচিব নজরুল ইসলাম খান ও ভারতের জাতীয় জাদুঘরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক সুব্রত নাথ।
এ সময় কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. বদরুল আরেফীন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ভার্চ্যুয়াল সম্মেলনে শেখ হাসিনা-নরেন্দ্র মোদি
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ে অনুষ্ঠিত ভার্চ্যুয়াল সম্মেলন উপলক্ষে মোট সাতটি চুক্তি-সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এরই অংশ হিসেবে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট এই সমঝোতা স্মারকটিও স্বাক্ষরিত হয়।
আরও পড়ুন: সম্পর্ককে ‘অভূতপূর্ব নতুন উচ্চতায়’ উন্নীত করার অঙ্গীকার হাসিনা-মোদির
উভয় জাদুঘরের মধ্যে সম্পাদিত এই সমঝোতা স্মারকের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত আছে বস্ত্রশিল্পের সংরক্ষণ, প্রশিক্ষণ ও প্রদর্শনী সংক্রান্ত বিষয়াদি। সমঝোতা স্মারকটি উভয় দেশের মধ্যে বিদ্যমান সাংস্কৃতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রকে আরও প্রসারিত করবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গাদের টেকসই প্রত্যাবাসনে ত্বরান্বিত প্রচেষ্টা চান হাসিনা-মোদি