ভারতীয় হাইকমিশনার
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদী ভারতীয় হাইকমিশনার
আইসিসিআর বৃত্তি নিয়ে উচ্চতর পড়াশোনার জন্য ভারতে যাওয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নিয়ে একটি বিদায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে ভারতীয় হাইকমিশন।
বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ভবিষ্যতের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, উভয় দেশের তরুণরা জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের অভিন্ন লক্ষ্যের মূল্যবান অংশীদার হয়ে উঠবে।
আরও পড়ুন: প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ ভারতীয় হাইকমিশনারের
এ উপলক্ষে সমবেত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে হাইকমিশনার ভার্মা তাদের কর্মজীবনের নতুন যাত্রায় স্বাগত জানান এবং দু'দেশের জনগণের মধ্যে দৃঢ় সংযোগ গড়ে তুলতে শিক্ষা ও জ্ঞান বিনিময়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা তুলে ধরেন।
এ বছর বাংলাদেশের প্রায় ৫৫০ জন শিক্ষার্থী বিভিন্ন একাডেমিক কোর্সের জন্য মর্যাদাপূর্ণ আইসিসিআর বৃত্তি পেয়েছে।
পুরস্কারপ্রাপ্তরা ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (আইআইটি), ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এনআইটি), দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বেশ কয়েকটি মর্যাদাপূর্ণ ভারতীয় প্রতিষ্ঠানে ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিসিন, আইন, ভাষাতত্ত্ব, চারুকলা, সামাজিক বিজ্ঞানের মতো বিভিন্ন শাখায় স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি কোর্সে উচ্চতর পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন।
আইসিসিআর স্কলারশিপ প্রোগ্রাম ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া ও সহযোগিতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ভারতীয় হাই কমিশন বলেছে, তারা এই কর্মসূচিকে সমর্থন করতে এবং আমাদের দুই দেশের মধ্যে জোরালো শিক্ষাগত বিনিময় প্রচারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আরও পড়ুন: ভিসা ফি ছাড়াই এবার পাকিস্তান যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা: হাইকমিশনার
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
১ মাস আগে
ঢাকায় ইউ তিরোত সিংয়ের ভাস্কর্য উন্মোচন করেছেন মেঘালয়ের উপমুখ্যমন্ত্রী ও ভারতীয় হাইকমিশনার
মেঘালয়ের উপমুখ্যমন্ত্রী স্নিয়াওভালং ধর ও বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা যৌথভাবে প্রায় ২০০ বছর আগে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করা খাসি পাহাড়ের বীর মুক্তিযোদ্ধা ইউ তিরোত সিংয়ের ভাস্কর্য উন্মোচন করেছেন।
ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে বীরত্বের সঙ্গে লড়াই করা ইউ তিরোত সিংকে বন্দী করে ঢাকায় নির্বাসন দেওয়া হয়, যেখানে তিনি ১৮৩৫ সালের ১৭ জুলাই বন্দী অবস্থায় মারা যান।
আরও পড়ুন: ঢাকা-দিল্লী সম্পর্ক আরও বেগবান হবে: ভারতীয় হাইকমিশনার
১৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে ভারতীয় হাইকমিশন আয়োজিত অনুষ্ঠানে শ্রদ্ধা নিবেদন করে হাইকমিশনার ভারত ও বাংলাদেশের অভিন্ন স্বাধীনতা সংগ্রামে অভিন্ন উত্তরাধিকার হিসেবে ইউ তিরোত সিংয়ের সর্বোচ্চ ত্যাগের কথা স্মরণ করেন।
তিনি বলেন, ঢাকায় ইউ তিরতে সিংয়ের ভাস্কর্য আগামী প্রজন্মের জন্য তার উত্তরসূরিকে সম্মান জানাবে এবং কেবল অভিন্ন ইতিহাসই নয়, বরং একটি উন্নত ভবিষ্যতের জন্য সম্মিলিত সন্ধানের অনুপ্রেরণা ও আইকন হিসেবে থাকবে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অংশগ্রহণ জি-২০ আলোচনা সমৃদ্ধ করবে: ভারতীয় হাইকমিশনার
৮ মাস আগে
ঢাকা-দিল্লী সম্পর্ক আরও বেগবান হবে: ভারতীয় হাইকমিশনার
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও বেগবান হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।
তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণ, স্থিতিশীল ও সমৃদ্ধ সমাজ গঠনে দুই দেশ একযোগে কাজ করে যাবে।
হাইকমিশনার বলেন, দুই দেশ ক্রমবর্ধমান উন্নয়নে অবদান রেখে সহযোগিতার আরও ক্ষেত্র অনুসন্ধান করবে।
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রণয় ভার্মা এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অংশগ্রহণ জি-২০ আলোচনা সমৃদ্ধ করবে: ভারতীয় হাইকমিশনার
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর কোনো বিদেশি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে এটিই ছিল ড. হাছান মাহমুদের প্রথম বৈঠক।
এর আগে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে ড. হাছান মাহমুদকে অভিনন্দন জানান।
এক্স (পূর্বে টুইটার নামে পরিচিত) অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা একটি বার্তায় প্রণয় ভার্মা বলেন, ‘ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী (বন্ধুত্ব) আরও গভীর করতে কাজ করার অপেক্ষায় রয়েছি।’
আরও পড়ুন: কানেক্টিভিটির মূলে থাকা অংশীদারিত্বের তাৎপর্যের ওপর গুরুত্বারোপ ভারতীয় হাইকমিশনারের
৯ মাস আগে
বাংলাদেশের অংশগ্রহণ জি-২০ আলোচনা সমৃদ্ধ করবে: ভারতীয় হাইকমিশনার
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, এ বছর ভারতের জি-২০ সভাপতিত্বে অতিথি দেশ হিসেবে অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আর এ আমন্ত্রণ জি-২০ সম্মেলনে বাংলাদেশের 'উন্নয়নমূলক অভিজ্ঞতা ও ক্রমবর্ধমান সক্ষমতা' আলোচনা সমৃদ্ধ করবে বলে ভারতের বিশ্বাসকে জোরদার করেছে।
তিনি বলেন, যা ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশের প্রতি ভারতের গুরুত্বকেও প্রতিফলিত করে।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণে হাইকমিশনার ভার্মা ভারতের সভাপতিত্বে ৯-১০ সেপ্টেম্বর নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ উপলক্ষে 'জি-২০ সামিট: ঢাকা টু নিউ দিল্লি' শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। বাংলাদেশের অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ ও জি-২০ শেরপা মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, কূটনৈতিক কর্পসের সদস্য এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশের অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
আরও পড়ুন: সেপ্টেম্বরে ভারতের সহায়তাপুষ্ট ৩ মেগা প্রকল্পের উদ্বোধন: হাইকমিশনার
হাইকমিশনার ভার্মা ভারতের প্রতিবেশি ও বিশেষ বন্ধু হিসেবে বাংলাদেশকে সারা বছর ধরে বিভিন্ন ক্ষেত্রে জি-২০ আলোচনায় সক্রিয়ভাবে যোগদান ও সমৃদ্ধ করার জন্য এবং ভারতের জি-২০ সভাপতিত্বকে সফল করতে ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, ভারতের জি-২০ সভাপতিত্ব এমন এক সময়ে হচ্ছে যখন কোভিড-১৯ মহামারির কবল থেকে বৈশ্বিক পুনরুদ্ধার এবং অগণিত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে রয়েছে সরবরাহ শৃঙ্খলে বিঘ্ন, জলবায়ু পরিবর্তন, খাদ্য ও জ্বালানি নিরাপত্তা ঝুঁকি, ভূ-রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, মুদ্রাস্ফীতি ও ক্রমবর্ধমান ঋণ সংকট ইত্যাদি। যার ফলেই অর্থনৈতিক মন্দা এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
জি-২০ সভাপতিত্বে এই কঠিন সময়ে এজেন্ডা নির্ধারণ এবং সম্মিলিত কল্যাণের জন্য বৈশ্বিক প্রচেষ্টার নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষেত্রে ভারতের ক্ষমতার একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বীকৃতি।
হাইকমিশনার ভার্মা উল্লেখ করেন, ভারত জি-২০ এর অগ্রাধিকার এবং আলোচনার মধ্যে গ্লোবাল সাউথের আকাঙ্ক্ষা এবং দৃষ্টিভঙ্গি আনতে বিশেষ প্রচেষ্টা চালিয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারত পৃথিবীর পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় ঠিকানা: ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার
তিনি এ বছর জি-২০ সম্মেলনে বাংলাদেশের অংশগ্রহণকে এ লক্ষ্যে মূল্যবান অবদান হিসেবে বর্ণনা করেন।
হাইকমিশনার আরও বলেন, জি-২০ প্রেসিডেন্সির সময় ভারত অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সবুজ প্রবৃদ্ধি অর্জন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির 'পরিবেশের জন্য জীবনধারা', দুর্যোগ স্থিতিস্থাপকতা গড়ে তোলা, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তরের মাধ্যমে জলবায়ু পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে 'এক পৃথিবী, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ' ভিশনের ওপর ভিত্তি করে বৈশ্বিক এজেন্ডা গঠনের চেষ্টা করেছে।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, এই ধারণাগুলোকে বাস্তবে রূপ দিতে বাংলাদেশের সমর্থন চায় ভারত।
অনুষ্ঠানে কূটনীতিক, কর্মকর্তা এবং বিশেষজ্ঞ কর্তৃক ভারতের জি-২০ প্রেসিডেন্সির তিনটি প্রধান অগ্রাধিকার ক্ষেত্র: ওমেন-লেড ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচারস এবং লাইফস্টাইল ফর এনভায়রনমেন্ট (এলআইএফই) এবং গ্রিন ডেভেলপমেন্ট-এর ওপর প্যানেল আলোচনা হয়।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ভারত-বাংলাদেশের বিশেষ সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে: হাইকমিশনার
১ বছর আগে
কানেক্টিভিটির মূলে থাকা অংশীদারিত্বের তাৎপর্যের ওপর গুরুত্বারোপ ভারতীয় হাইকমিশনারের
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও জনগণ থেকে জনগণের (পিটুপি) মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলতে কানেক্টিভিটির দীর্ঘমেয়াদি তাৎপর্যের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
তিনি বলেন, একটি সমন্বিত ভূগোল এবং অভিন্ন ইতিহাস ও সংস্কৃতির সঙ্গে সংযোগের সুযোগ এবং গুণমান বৃদ্ধি একটি সাধারণ আকাঙ্ক্ষা, পাশাপাশি বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের ক্রমবর্ধমান অংশীদারিত্বের চালিকাশক্তি।
শনিবার এক সেমিনারে হাইকমিশনার বলেন, সড়ক ও রেল, অভ্যন্তরীণ নৌপথ, উপকূলীয় জাহাজ চলাচল, জ্বালানি ও ডিজিটাল কানেক্টিভিটির মাধ্যমে মাল্টিমোডাল কানেক্টিভিটির মাধ্যমে দু'দেশের মধ্যে ভবিষ্যত সংযোগ গড়ে তোলা হবে।
তিনি ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ভৌগোলিক নৈকট্যকে শক্তিশালী কানেক্টিভিটি উদ্যোগের মাধ্যমে নতুন অর্থনৈতিক সুযোগে রূপান্তরের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ভারত-বাংলাদেশের বিশেষ সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে: হাইকমিশনার
হাইকমিশনার ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ককে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের যৌথ আত্মত্যাগের শিকড় বলে বর্ণনা করেন।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, দুই দেশের মধ্যে সংযোগের উদ্যোগগুলোও পারস্পরিক সহানুভূতি এবং পারস্পরিক নির্ভরশীলতার একই চেতনা দ্বারা পরিচালিত হয়। যা আমাদের জনগণ এবং আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের কল্যাণ ও মঙ্গলকে কেন্দ্র করে।
সেমিনারে ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা, শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের পাশাপাশি বেশ কয়েকজন পণ্ডিত, বিশেষজ্ঞ, গণমাধ্যমকর্মী এবং অন্যান্য অংশীজন উপস্থিত ছিলেন।
'ডেভেলপমেন্ট অব চট্টগ্রাম থ্রু ইনহ্যান্স কানেক্টিভিটি: প্রস্পেক্ট অ্যান্ড চ্যালেঞ্জেস' শীর্ষক সেমিনারে হাইকমিশনারকে সম্মানিত অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
বাংলাদেশ-ভারত ইতিহাস ও ঐক্য পরিষদের সহযোগিতায় শীর্ষস্থানীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন সমন্বয় আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান।
আরও পড়ুন: ভারত পৃথিবীর পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় ঠিকানা: ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার
বাঙালির সহস্র বছরের আকাঙ্ক্ষা ধারণ ও বাস্তবায়ন করেন বঙ্গবন্ধু: হাইকমিশনার এম আল্লামা সিদ্দিকী
১ বছর আগে
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হৃদয়ের মাধ্যমে সংযুক্ত: দোরাইস্বামী
বাংলাদেশে বিদায়ী ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ককে ‘ট্রেন’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেছেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হৃদয়ের মাধ্যমে সংযুক্ত।
গত দশকে দুই দেশ একসঙ্গে অনেক মহৎ কাজ করেছে যা উদযাপন করার মতো কিছু। কথাটি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এই ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।’
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ভারতীয় হাইকমিশনে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে দোরাইস্বামী বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের জনগণ আত্মা ও হৃদয়ে সম্পর্কযুক এবং তা রক্তের সম্পর্কের চেয়েও বেশি কিছু। আমরা সব সময় সে সম্পর্ক বিশ্বাস করি।’
দোরাইস্বামী বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক সব সময়ই চ্যালেঞ্জিং। তবে এটি এমন একটি সম্পর্ক যা সবচেয়ে মৌলিক নীতির ওপর প্রতিষ্ঠিত যা হৃদয়ের সংযোগ।
ভারতীয় এই কূটনীতিক বলেন, তারা বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের বিষয়ে অনেক কথাই বলেন কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, ‘আমরা তোমাদের আত্মীয় এবং তোমরা আমাদের আত্মীয়।’
তিনি বলেন, একে অপরের কাছ থেকে প্রত্যাশা অনেক সময় অবাস্তব হতে পারে।
হাইকমিশনার বাংলাদেশে তার বন্ধুদের আর্জি জানান, তারা যেন সব সময় গ্লাসের দিকে তাকিয়ে তা ‘অর্ধেক পূর্ণ’ হিসেবে দেখে ইতিবাচকভাবে নেয়।
তিনি বলেন, ‘আমাদের অবশ্যই কিছু জিনিস আছে যা আমাদের একসঙ্গে করতে হবে, আরও অনেক কিছু আমরা করতে চাই এবং তা একসঙ্গে করা উচিত।’
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছে যাবে: দোরাইস্বামী
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রত্যেকের অবদানের কথা স্বীকার করে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘দুই দেশ একসঙ্গে যা করেছে তা উদযাপন করা এবং বাংলাদেশ-ভারত অংশীদারিত্বের সাফল্য উদযাপন করা আমাদের কাজ। আমরা প্রত্যেকেই আমাদের সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে অবদান রেখেছি।’
দোরাইস্বামী বলেন, একজনের জীবনে অনেক ধরনের সম্মান থাকে। তবে বাংলাদেশের মতো একটি দেশে সেবা করা, যে দেশটি ভারতের কাছে তাৎপর্য ও গুরুত্বপূর্ণ দেশ, সে সম্মান দ্বিগুণ করেছে।
বাংলাদেশি বন্ধুদের বিদায় জানাতে হাইকমিশনার আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বর্তমান ও সাবেক মন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা, ব্যবসায়ী নেতা, কূটনীতিক, সুশীল সমাজের সদস্য, শিল্পী ও জ্যৈষ্ঠ সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
হাইকমিশনার দোরাইস্বামী বাংলাদেশে তার ‘চিত্তাকর্ষক’ মেয়াদ শেষ করে ১৮ সেপ্টেম্বর ঢাকা ত্যাগ করতে পারেন। তিনি যুক্তরাজ্যে ভারতের পরবর্তী হাইকমিশনার হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন এবং শিগগিরই তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: আগামী ৫০ বছরে দু’দেশকে অনেক কিছু করতে হবে: দোরাইস্বামী
শিগগিরই ঢাকায় আসছেন প্রণয় কুমার
বর্তমানে ভিয়েতনামে নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত প্রণয় কুমার ভার্মা বাংলাদেশে ভারতের পরবর্তী হাইকমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন।
প্রণয় কুমার ২১ সেপ্টেম্বর ঢাকায় আসবেন বলে আশা করা হচ্ছে এবং রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের কাছে পরিচয়পত্র জমা দেয়ার পরই আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ।
প্রণয় ১৯৯৪ সালে ভারতীয় ফরেন সার্ভিসে যোগ দেন এবং হংকং, সান ফ্রান্সিসকো, বেইজিং, কাঠমান্ডু এবং ওয়াশিংটন ডিসিতে কূটনৈতিক দায়িত্ব পালন করেছেন।
তিনি ২০১৭ সালের জুন থেকে নয়াদিল্লিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পূর্ব এশিয়া বিভাগের যুগ্ম সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
তিনি কূটনৈতিক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের আগে ভারতের পরমাণু শক্তি বিভাগে পরমাণু কূটনীতিক হিসেবেও কাজ করেন।
প্রণয় কুমারের মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি রয়েছে। ভারতীয় ফরেন সার্ভিসে যোগদানের আগে তিনি ভারতের ইস্পাত উৎপাদনকারী কোম্পানি টাটা স্টিলে তার পেশা জীবন শুরু করেছিলেন। এছাড়াও তার যুক্তরাষ্ট্রের মিডলবেরি ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ থেকে চীনা ভাষায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি রয়েছে।
আরও পড়ুন: শিগগিরই ভারতের ইমিগ্রেশন খুলে দেয়া হবে: দোরাইস্বামী
২ বছর আগে
নাটোরে হাই-টেক পার্কের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
নাটোরে সিংড়ার শেরকোল এলাকায়‘নাটোর আইটি বা হাই-টেক পার্ক’এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। রবিবার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এই ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
ভারত সরকারের অর্থায়নে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের অধীনে প্রায় ৯ একর জায়গার ওপর ১৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে পার্কটি নির্মিত হচ্ছে। আগামী দুই বছরের মধ্যে পার্কের নির্মাণ কাজ শেষ হবে।
পার্কটি চালু হলে প্রতিবছর এক হাজার তরুণ প্রশিক্ষণ নিতে পারবে এবং তিন হাজার তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
আরও পড়ুন: রংপুরে ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া হাই-টেক পার্কের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন শেষে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই হাই-টেক পার্ক নাটোরকে প্রযুক্তিসমৃদ্ধ জেলায় পরিণত করবে। এটি হবে নাটোরের তরুণ প্রজন্মের কর্মসংস্থানের ঠিকানা। এছাড়া বাংলাদেশকে শ্রমনির্ভর অর্থনীতি থেকে জ্ঞান-নির্ভর, উন্নত অর্থনীতির স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।
অনুষ্ঠানে ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বলেন, নাটোর আইটি পার্কটি উচ্চপ্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন মানবসস্পদ তৈরিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও ভারত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের শুরু থেকেই অভিন্ন ইতিহাস, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের বন্ধনে আবদ্ধ। এই বন্ধন আগামী দিনে আরও সুদৃঢ় হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আরও পড়ুন: খুলনা হাই-টেক পার্ক’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
এই সময় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম,বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা.বিকর্ণ কুমার ঘোষ, আইসিটি বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এবং জেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
২ বছর আগে
আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে পিকে হালদারকে বাংলাদেশে আনতে হবে: ভারতীয় হাইকমিশনার
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বলেছেন, পলাতক বাংলাদেশি ব্যবসায়ী পিকে হালদারকে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রত্যার্পণের আগে আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
অর্থ পাচার এবং একাধিক আর্থিক অপরাধের জন্য বাংলাদেশে ওয়ান্টেড হালদারকে রবিবার ভারতের ফেডারেল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) পশ্চিমবঙ্গ থেকে গ্রেপ্তার করেছে।
মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একটি বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে দোরাইস্বামী বলেন, এটি একটি প্রক্রিয়া এবং এটি ক্রিসমাস কার্ড বিনিময় করার মতো নয়।
তিনি বলেন, ‘এগুলো আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে করা হয়। এটা ধীরে ধীরে হবে।’
তিনি বলেন, তারা (ভারত) বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে কাজ করছে।
তিনি বলেন, তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে এক সময় তাদের (ভারতের) পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়া জানানো হবে।
এর আগে হাইকমিশনার পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং দ্বিপক্ষীয় ও বহুপাক্ষিক ক্ষেত্রে সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেন।
তার বৈঠকে পররাষ্ট্র সচিব বিষয়টি উত্থাপন করে এবং পিকে হালদারকে দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য ভারতের সমর্থন চান।
তিনি বলেন, হাইকমিশনার এ বিষয়ে তাদের সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: আরও ১০দিন ইডির হেফাজতে থাকবেন পিকে হালদার
২ বছর আগে
আগামী ৫০ বছরে দু’দেশকে অনেক কিছু করতে হবে: দোরাইস্বামী
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বলেছেন, দুই দেশের বন্ধুত্বের ভিত্তি ও ইতিহাস একসঙ্গে গড়ে তুলতে আগামী ৫০ বছরে বাংলাদেশ ও ভারতকে অনেক কিছু করতে হবে।
গত এক দশকে আমরা গুরুত্বপূর্ণ অনেক সাফল্য অর্জন করেছি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দুটি দেশ রাজনৈতিক, কূটনৈতিক, বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক, উন্নয়নমূলক, সাংস্কৃতিক, নিরাপত্তা এবং এমনকি জনগণের সাথে জনগণের সংযোগের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ অংশীদার।’
হাইকমিশনার বলেন, আমাদের এখন নিশ্চিত করতে হবে যে ভবিষ্যত প্রজন্ম এই ইতিহাস বুঝতে পারে, কারণ আজকের তরুণরাই এই অংশীদারিত্বকে অপরিবর্তনীয় করে তুলবে।
সোমবার সন্ধ্যায় এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে হাইকমিশনার এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ঢাকায় বাংলাদেশ-ভারত 'মৈত্রী দিবস' পালিত
বাংলাদেশ-ভারত 'মৈত্রী দিবস' উপলক্ষে ঢাকায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এই সংবর্ধনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ভারতীয় হাইকমিশন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। এছাড়াও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এম আব্দুল মোমেন, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সেনাপ্রধান, সরকারের সচিব, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, পুলিশের আইজিপি, ব্যবসায়ী ও শিল্পনেতা, গণমাধ্যম, শিক্ষাবিদ এবং সুশীল সমাজসহ বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
দোরাইস্বামী বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক মানচিত্র বদলে দিয়েছে। এটি আমাদের আদর্শিক মানচিত্রকেও বদলে দিয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করেছে যে, সংস্কৃতি, সভ্যতা এবং ভাষার সাধারণ বন্ধন বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠী একসাথে থাকতে না পারার মতো মিথ্যা তত্ত্বকে ভুল প্রমাণ করে।
আরও পড়ুন: ভারতের কাছ থেকে বাংলাদেশ আরও সহযোগিতা পাবে: শ্রিংলা
তিনি বলেন, স্বাধীনতা সংগ্রাম বর্বরতা ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে সত্য ও ন্যায়ের বিজয়ের অনিবার্যতার ওপর জোর দেয়।
অনুষ্ঠানে ২০২০ ও ২০২১ সালে ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মানের জন্য নির্বাচিত বাংলাদেশি নাগরিকদেরকে বিশেষভাবে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল এবং বিপুল দর্শকের উপস্থিতিতে তাদের সংবর্ধিত করা হয়।
৫০ বছর আগে এই দিনে বাংলাদেশের প্রকৃত বিজয়ের ১০ দিন আগেই, ভারত ও ভুটান একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল।
গান বাংলার ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী জনাব কৌশিক হোসেন তাপসের পরিচালনায় একটি জমকালো সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে উদযাপনের সমাপ্তি ঘটে। অনুষ্ঠানে ভারত ও বাংলাদেশের ৫০ জন বিশিষ্ট শিল্পী সংগীত পরিবেশন করেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: বাণিজ্য ও সংযোগের ওপর গুরুত্ব দেয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
চলতি বছরের মার্চে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের সময় ৬ ডিসেম্বরকে ‘মৈত্রী দিবস’ হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল।
ঢাকা ও নয়াদিল্লিসহ বিশ্বের আরও ১৮টি দেশে একসঙ্গে মৈত্রী দিবস পালিত হয়েছে।
২ বছর আগে
ভারতে টুরিস্ট ভিসা শিগগিরই চালু হবে, জানালেন রাষ্ট্রদূত
ভারতে শিগগিরই ট্যুরিস্ট ভিসা পুনরায় চালু করার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী মঙ্গলবার বলেছেন, এখন বাংলাদেশ এবং ভারতে কোভিড-১৯ টিকা দেয়ার মাধ্যমে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার অপেক্ষা করছেন তারা।
৩ বছর আগে