যুক্তরাজ্যের অবৈধ অভিবাসন প্রতিরোধবিষয়ক মন্ত্রী মাইকেল টমলিনসন বলেছেন, বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। নিয়মিত অভিবাসন ও অন্যান্য বিষয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক জোরদার করা হয়েছে।
তিনি বলেন, 'বৈশ্বিক সমস্যাগুলোর জন্য বৈশ্বিক সমাধান প্রয়োজন এবং সবার জন্য একটি সুষ্ঠু শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় আমি বাংলাদেশ ও অন্যান্য অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করার অপেক্ষায় রয়েছি।’
অবৈধ অভিবাসীদের অপসারণ ত্বরান্বিত করতে বাংলাদেশের সঙ্গে একটি নতুন চুক্তি সই করেছে ব্রিটিশ সরকার।
ব্রিটিশ মন্ত্রী বলেন, 'এই চুক্তিগুলো অবৈধ অভিবাসনের উপর যে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে, আমরা এরই মধ্যে তার স্পষ্ট উদাহরণ দেখেছি।’
তিনি বলেন, অবৈধভাবে এখানে আসা বা থাকা বন্ধ করতে আমাদের পরিকল্পনার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ অপসারণ ত্বরান্বিত করা।
লন্ডনে স্বরাষ্ট্রবিষয়ক প্রথম জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপে উভয় দেশ তাদের অংশীদারিত্ব এবং অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক ইস্যুতে সহযোগিতা জোরদারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
চুক্তিটিতে অপসারণের জন্য অত্যন্ত সহায়ক প্রমাণ রয়েছে। এমন ঘটনার ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক সাক্ষাৎকারের পরিবর্তে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়াটিকে সহজতর করবে।
ব্যর্থ আশ্রয়প্রার্থী, বিদেশি অপরাধী নাগরিক এবং ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরেও থাকা ব্যক্তিদের সবাইকে শিগগিরই ফেরত পাঠানো হবে।
আরও পড়ুন: বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সংসদীয় কূটনীতি কার্যকর হাতিয়ার: স্পিকার