নিহত মো. হাসান (১৮) কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার ভাঁড়ারা গ্রামের আশরাফুল ইসলামের ছেলে এবং ঢাকার একটি প্রেসের প্রিন্টিং কর্মচারী ছিল।
শুক্রবার সন্ধ্যায় মুগদার মান্ডা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
সাভারে প্রেমের বিরোধে ছুরিকাঘাতে শিক্ষার্থী ‘খুন’
পরে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাত সাড়ে ৮টায় হাসানকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া ঘটনার সত্যতা জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া আরও জানান, নিহতের স্বজনদের অভিযোগের ভিত্তিতে বেলাল নামে এক কিশোরকে (১৮) হাসপাতাল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার শরীরেও ছুরিকাঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
বগুড়ায় কিশোরকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
এছাড়া, উভয় পক্ষের বেশ কয়েকজন কিশোর-যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।
আটক বেলাল দাবি করেছেন যে সাগর ও চানমনিসহ ৭/৮ জন কিশোর হাসানকে ছুরিকাঘাত করে। হাসান বয়সে তাদের ছোট।
তবে আটক সাগরের দাবি, বেলাল, আশিক, মেজু রতনসহ বেশ কয়েকজন হাসানকে ছুরিকাঘাত করেছে।
চট্টগ্রামে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
নিহতের বড় ভাই মো. হাবিব জানান, ৮/১০ জন মিলে তার ভাই হাসানকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছে।
পরিবারের সাথে মান্ডার একটি ভাড়া বাড়িতে থাকতেন মো. হাসান।