বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় গত ২৯ আগস্ট এ ব্যাপারে উভয় পক্ষের সম্মতিতে চুক্তির অনুষ্ঠিত হয়।
‘কঠিন বর্জের টেকসই সমাধান: বাংলাদেশে রোহিঙ্গা সংকটের স্থানীয় পদক্ষেপ’ শিরেোনামে চুক্তিতে বাংলাদেশে সুইডেন দূতাবাস মিশনের ডেপুটি প্রধান অ্যান্ডার্স অস্ট্রম ও ইউএনডিপি’র বাংলাদেশ প্রতিনিধি সুদিপ্ত মুখার্জী স্বাক্ষর করেন।
এই প্রকল্পের অন্যতম লক্ষ্য হলো বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, যা এই অঞ্চলে সবচেয়ে উপযোগী কিন্তু এতাদিন উপেক্ষিত ছিল।
গত বছরের ২৫ আগস্ট থেকে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর অত্যাচার ও নির্যাতনের শিকার হয়ে সাত লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে বাংলাদেশের কক্সবাজারে আশ্রয় নিয়েছে।
ধারণা করা হয়, ওই এলাকায় প্রতি মাসে ১০ হাজার টোন বা ২২ হাজার কিউবিক মিটারেরও বেশি আবর্জনা তৈরি হচ্ছে। এগুলা না সরানোর ফলে সেখানে পরিবেশ দূষিত হয়ে স্বাস্থ্যগত নানরকম সমস্যার সৃষ্টি করছে।