জাতিসংঘের গণহত্যা প্রতিরোধ বিষয়ক বিশেষ উপদেষ্টা আদমা দিয়েং আসিসির প্রসিকিউটর ফাতু বেনসুদাকে এ আহ্বান জানান।
আদমা দিয়েং বলেন, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ যে, আইসিসি’র প্রাক-ট্রাইব্যুনাল চেম্বারের সিদ্ধান্তের ফলে রোহিঙ্গাদের ওপর বিভিন্ন অপরাধ সংগঠনের জন্য ন্যায়বিচার পাওয়ার সুযোগ থাকবে।
এদিকে এক বিবৃতিতে, রোহিঙ্গাদের নিয়ে নিরপেক্ষ তদন্তের ব্যাপারে সহযোগিতা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে মিয়ানমার এবং এটা তাদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার বলেও মন্তব্য করেছ।
ইউএনবি’র হাতে আসা এক বিবৃতিতে গণহত্যা প্রতিরোধ বিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের মতো বিভিন্ন অপরাধ ঘটনাকারীদের রক্ষার জন্য অভ্যন্তরীণ ব্যাপার বলে কিছু নেই।
আইসিসি’র গত বৃহস্পতিবারের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের নিরর্যাতনকারীদের বিচারের মুখোমুখি করা যাবে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার আইসিসি’র পক্ষ থেকে বলা হয়, রোহিঙ্গাদের জোর করে বিতাড়ণে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিষয়টি খতিয়ে দেখবে তারা। রোম সনদ অনুযায়ী এ বিষয়ে আদালত ক্ষমতার প্রয়োগ করতে পারবে।
তারা বলছেন, মিয়ানমার রোম সনদে স্বাক্ষর না করলেও রোহিঙ্গাদের বিতাড়ণে যে অপরাধ হয়েছে তার ক্ষতিকর প্রভাব পড়েছে স্বাক্ষরকারী দেশ বাংলাদেশের ওপর।