শুক্রবার রাজধানীর বারিধারার বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, সরকারি সব হাসপাতালেই এখন অবশ্যই অগ্নিকাণ্ড মোকাবিলার সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে।
সোহরাওয়ার্দীতে অগ্নিকাণ্ডের কারণ জানতে হাসপাতালটির সব বৈদ্যুতিক সংযোগ এবং ক্ষতিগ্রস্ত অংশ পরীক্ষা করে দেখা হবে বলেও জানান মন্ত্রী।
এদিকে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট নাকি অন্য কারণে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে তা জানতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দুটি আলাদা কমিটি গঠন করেছে।
হাসপাতালের পুরো অংশ শিগগির খুলে দেয়া হবে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, হাসপাতালের ১৮টি ইউনিটের মধ্যে গাইনোকোলজি ও শিশু বিভাগ বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় কেবল ওই বিভাগ দুটি বন্ধ রাখা হয়েছে।
এখন থেকে নিয়মিতভাবে সব সরকারি হাসাপাতালের অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা পরীক্ষা করা হবে বলেও জানান তিনি।।
সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদও উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে রোগীসহ হাসপাতালের সংশ্লিষ্ট সবার মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিস সদস্যদের প্রায় আড়াই ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।