সরকারি-বেসরকারি সংস্থা সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অনুযায়ী ২০২৫ সালের মধ্যে শিশুশ্রম মুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান।
মঙ্গলবার রাজধানীর বিজয়নগরে শ্রম ভবনের সম্মেলন কক্ষে জাতীয় শিশুশ্রম কল্যাণ পরিষদের নবম সভায় তিনি এ কথা বলেন।
শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, শিক্ষা থেকে ঝরে পড়া এবং শিশুশ্রমে নিযুক্ত হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে পারিবারিক অস্বচ্ছলতা। একটি শিশু কেন শ্রমে নিযুক্ত হয় তার আরও যেসব কারণ রয়েছে তা সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে হবে, তাহলে এ সমস্যার সমাধান আরও সহজ হবে।
তিনি বলেন, ‘আজকের শিশু আগামী দিনের নাগরিক, জাতির কল্যাণের জন্য আজকের শিশুদের উপযুক্তভাবে গড়ে তুলতে হবে।’
সভায় জানানো হয় শিশুশ্রম নিরসনের লক্ষ্যে জাতীয় শিশুশ্রম নিরসন নীতি-২০১০-এ নয়টি কৌশলগত ক্ষেত্র চিহ্নিত করা হয়েছে। এ নীতির আলোকে জাতীয় কর্মপরিকল্পনায় নয়টি কৌশলগত ক্ষেত্রের জন্য ১০টি মন্ত্রণালয়/বিভাগকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
শ্রম মন্ত্রণালয়ের সচিব কেএম আব্দুস সালাম, অতিরিক্ত সচিব ড. মোল্লা জালাল উদ্দিন, ড. রেজাউল হক, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সাইদুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক মুনিরা বেগম, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক একেএম মিজানুর রহমান, জাতীয় শ্রমিক লীগ সভাপতি মো. ফজলুল হক মন্টু, মহিলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি সালমা আলীসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, আইএলও এবং বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা সভায় অংশ গ্রহণ করেন।
২০২৫ সালের মধ্যে শিশুশ্রম মুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে: প্রতিমন্ত্রী
সরকারি-বেসরকারি সংস্থা সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অনুযায়ী ২০২৫ সালের মধ্যে শিশুশ্রম মুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান।
মঙ্গলবার রাজধানীর বিজয়নগরে শ্রম ভবনের সম্মেলন কক্ষে জাতীয় শিশুশ্রম কল্যাণ পরিষদের নবম সভায় তিনি এ কথা বলেন।
শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, শিক্ষা থেকে ঝরে পড়া এবং শিশুশ্রমে নিযুক্ত হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে পারিবারিক অস্বচ্ছলতা। একটি শিশু কেন শ্রমে নিযুক্ত হয় তার আরও যেসব কারণ রয়েছে তা সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে হবে, তাহলে এ সমস্যার সমাধান আরও সহজ হবে।
তিনি বলেন, ‘আজকের শিশু আগামী দিনের নাগরিক, জাতির কল্যাণের জন্য আজকের শিশুদের উপযুক্তভাবে গড়ে তুলতে হবে।’
সভায় জানানো হয় শিশুশ্রম নিরসনের লক্ষ্যে জাতীয় শিশুশ্রম নিরসন নীতি-২০১০-এ নয়টি কৌশলগত ক্ষেত্র চিহ্নিত করা হয়েছে। এ নীতির আলোকে জাতীয় কর্মপরিকল্পনায় নয়টি কৌশলগত ক্ষেত্রের জন্য ১০টি মন্ত্রণালয়/বিভাগকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
শ্রম মন্ত্রণালয়ের সচিব কেএম আব্দুস সালাম, অতিরিক্ত সচিব ড. মোল্লা জালাল উদ্দিন, ড. রেজাউল হক, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সাইদুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক মুনিরা বেগম, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক একেএম মিজানুর রহমান, জাতীয় শ্রমিক লীগ সভাপতি মো. ফজলুল হক মন্টু, মহিলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি সালমা আলীসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, আইএলও এবং বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা সভায় অংশ গ্রহণ করেন।