মঙ্গলবার গ্রামীণফোনের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ চুক্তির মাধ্যমে দক্ষ পরিচালনা ও স্বল্প সংখ্যক টাওয়ার নির্মাণের মাধ্যমে অধিক অপারেটকে সেবা প্রদানের উদ্দেশ্য পূরণ হবে।
বিটিআরসি চেয়ারম্যান জহুরুল হক এ সম্পর্কে বলেন, ‘বাংলাদেশে মোবাইল টাওয়ার ব্যবস্থাপনার জন্য এটি একটি ইতিবাচক যাত্রার শুরু যা গ্রাহকদের মানসম্মত সেবা নিশ্চিতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আর বর্ধনশীল চাহিদা রক্ষার্থে গ্রামীণফোনের ধারাবাহিক প্রচেষ্টা প্রশংসার দাবিদার। আমরা আশা করছি যে এ উদ্যোগটি ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের উদ্দেশ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে ভূমিকা রাখবে।’
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান বলেন, ‘আমি এখানে বিটিআরসি নেতৃত্বের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই যারা চ্যালেঞ্জিং অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে আমাদের টাওয়ার নির্মাণের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের সুযোগ করে দিয়েছেন। গ্রামীণফোন সব সময়ই গ্রাহকদের চাহিদার বিষয়ে গুরুত্ব দেয় এবং টাওয়ার সম্প্রসারণ গ্রাহকদের উন্নত সেবাদানে ও ডিজিটাল বাংলাদেশের সম্ভাবনা উন্মোচনে আমাদের প্রতিশ্রুতি পূরণে সহায়তা করবে। একসাথে আমাদের উদ্দেশ্যে মানুষের ডিজিটাল লাইফস্টাইলের উন্নয়ন ঘটানো এবং দেশের সমাজের ক্ষমতায়ন সম্ভব করে তোলা।’
ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর রিকি স্টেইন বলেন, ‘সেবার মানের কারণে ইডটকো বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেছে। এ ক্ষেত্রেও বিশেষ ভূমিকা রাখার ব্যাপারে আমরা আত্মবিশ্বাসী, যা পরিশেষে ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নে সহায়তা করবে।’
গ্রামীণফোনের মোট ১৬ হাজারের বেশি টাওয়ার সাইট রয়েছে, এর মধ্যে ১৩ হাজারের বেশি টাওয়ার সাইট ফোরজি সেবাদানে নিয়োজিত।