চিকিৎসাক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য ক্যালোলিনা ইনস্টিটিউট এই পুরস্কার বিজয়ীর নাম ঘোষণা করে থাকে।
স্টকহোমে ৫০ জন বিশিষ্ট অধ্যাপকের সমন্বয়ে গঠিতে নোবেল পরিষদ এ ক্ষেত্রে একজন বা সর্বোচ্চ তিন জনের নাম বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করতে পারে।
গত বছর মানুষের দেহের ভেতর লুকিয়ে থাকা ঘড়ি সময় মেনে দেহের ভেতরের সব কাজ যে সুশৃঙ্খলভাবে করে চলেছে সেটা প্রমাণ করায় তিন মার্কিন বিজ্ঞানী জেফরি সি হল, মাইকেল রসবাশ ও মাইকেল ডব্লিউ ইয়ং চিকিৎসায় নোবেল পান।
এর পরে ধারাবাহিকভাবে মঙ্গলবার পদার্থ বিজ্ঞানে, পরে রসায়নে এবং শুক্রবার শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের ঘোষণা দেয়া হবে।
তবে বিতর্কের কারণে চলতি বছরে সাহিত্যে কোনো পুরস্কার বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে না বলেও জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ১৯০৫ সালে নোবেল পুরস্কার প্রদান শুরু হয়। তারও আগে ১৮৯৫ সালের নভেম্বর মাসে আলফ্রেড নোবেল তার মোট উপার্জনের ৯৪% (৩ কোটি সুইডিশ ক্রোনার) দিয়ে তার উইলের মাধ্যমে নোবেল পুরস্কার প্রবর্তন করেন।
সেই বিপুল অর্থ দিয়েই শুরু হয় পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসাবিজ্ঞান, সাহিত্য ও শান্তিতে নোবেল পুরস্কার প্রদান। পরে ১৯৬৮তে তালিকায় যুক্ত হয় অর্থনীতি।