অর্ধেকেরও বেশি ভোট গণনায় দেখা গেছে, আরডার্নের লেবার পার্টি প্রধান বিরোধী দল ন্যাশনাল পার্টির চেয়ে দ্বিগুণের বেশি ভোট পেয়েছে।
লেবার পার্টির এক মন্ত্রী ডেভিড পার্কার বলছেন, ‘এ নির্বাচনের ভোটগণনা দেখে মনে হচ্ছে ১৯৪০-এর দশকের পর থেকে এটিই সবচেয়ে দুর্দান্ত নির্বাচন। প্রথমে ও সর্বাগ্রে প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করতেই হবে, সেই সাথে লেবার পার্টির টিম ও লেবারদের আন্দোলনেরও প্রশংসা করতে হবে।’
নির্বাচনের আগে দুই সপ্তাহ ধরে চলা অগ্রিম ভোটগ্রহণে রেকর্ড সংখ্যক ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।
দেশটিতে আনুপাতিক ভোটিং ব্যবস্থা বাস্তবায়নের পর গত ২৪ বছরের মধ্যে এমনটি হয়নি, যেখানে লেবার পার্টি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে। নিউজিল্যান্ডে ক্ষমতায় আসার জন্য তাদের সবসময় অন্য দলের সাথে সমঝোতায় যেতে হয়েছে। তবে এবার মনে হচ্ছে আরডার্নের লেবার পার্টি একাই সরকার গঠন করতে পারবে।
২০১৭ সালের সাধারণ নির্বাচন শেষে লেবার পার্টি আরও দুটি দলের সাথে জোট গঠন করে এবং দেশটির শীর্ষ পদে আসীন হন ৪০ বছর বয়সী আরডার্ন।