আরও ৫৩ হাজার ১৩৫ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে, যা দৈনিক করোনা রোগী শনাক্তে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে।
আরও পড়ুন: দ. কোরিয়ায় নতুন ধরনের করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত
সরকারিভাবে প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী- এ নিয়ে দেশটিতে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ২৩ লাখ ৮২ হাজার ৮৬৫ জনে। আরও ৪১৪ জনের মৃত্যুর মধ্যে দিয়ে এ সংখ্যা পৌঁছেছে ৭১ হাজার ৫৬৭ জনে।
আরও পড়ুন: সাড়ে ৫ কোটি মানুষকে ভ্যাকসিন দিতে এক বছরের বেশি সময় লাগবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
এদিকে পর্তুগালে আরও ৩ হাজার ৩৩৬ জনের কোভিড-১৯ শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে দেশটিতে মোট করোনা আক্রান্ত পৌঁছেছে ৪ লাখ ২ জনে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, একদিনে দেশটিতে আরও ৭৪ জন মারা গেছেন। মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৭৫১ জনে।
সুইডেনে প্রবেশ নিষিদ্ধ
প্রতিবেশি দেশ ডেনমার্ক থেকে প্রবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করার পর প্রথম সপ্তাহে প্রায় ৩ হাজার মানুষকে সুইডিশ-ড্যানিশ সীমান্ত থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে বলে সুইডেনের টেলিভিশনে এক খবরে বলা হয়েছে। তাদের অধিকাংশই ওরসান্ড ব্রিজ পার হয়ে ডেনমার্ক থেকে দক্ষিণ সুইডেনে প্রবেশ করার চেষ্টা করছিল। প্রতিদিন অন্তত ২০০ জনকে ডেনমার্কে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: পরবর্তী মহামারি আরও ভয়াবহ হতে পারে: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী- সচরাচর প্রতি সপ্তাহে ১০০ জনকে ফেরত পাঠায় সীমান্ত পুলিশ।
ডেনমার্কে লকাডউনের সময় বৃদ্ধি
ড্যানিশ প্রধানমন্ত্রী মিট ফ্রেডরিকসন মঙ্গলবার ঘোষণা দিয়েছেন যে দেশটিতে চলমান লকডাউনের সময়সীমা ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
এর আগে আগামী ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত শপিং সেন্টার, স্কুল, রেস্টুরেন্ট ও বার বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয়া হয়। তবে সোমবার করোনাভাইরাসে নতুন করে ৩০ জন মারা যাওয়ার কারণে এই নিষেধাজ্ঞা আরও বাড়ানো হতে পারে।
সকল সরকারি চাকরিজীবী যারা গুরুত্বপূর্ণ কাজের সাথে জড়িত নন তাদেরকে বাসা থেকে কাজ করার কথা বলা হয়েছে।
এছাড়া প্রধানমন্ত্রী বেসরকারি কোম্পানিগুলোকে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে কাজ করার কথা বলেছেন।
আরও পড়ুন: যুক্তরাজ্য থেকে আসলে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইন বাধ্যতামূলক: মন্ত্রিসভা