শেখ সাবাহ আল-আহমেদ আল-সাবাহ ১৯৯০ সালের উপসাগরীয় যুদ্ধের পরে ইরাকের সাথে সম্পর্কে উন্নয়ন এবং অন্যান্য আঞ্চলিক সংকটের সমাধানে কার্যকর ভূমিকা রাখায় প্রায় এক দশক ধরে তেল সমৃদ্ধ দেশটির শীর্ষ কূটনীতিক হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছেন।
কাতারের সাথে অন্যান্য আরব দেশসমূহের যে তিক্ততার সম্পর্ক তার সমাধানে মধ্যপ্রচের পুরাতন শাসকদের সাথে কূটনৈতিক তৎপরাতা চালিয়ে যাচ্ছিলেন, যা মৃত্যুর আগ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল।
২০০৬ সালে কুয়েতের তৎকালীন আমির শেখ সাদ আল-আবদুল্লাহর পদত্যাগের পর জানুয়ারিতে ক্ষমতায় এসেছিলেন শেখ সাবাহ আল-আহমেদ আল-সাবাহ।
বিবিসি’র এক প্রতিবেদন অনুসারে বিশ্বের ষষ্ঠ বৃহত্তম তেলের ভান্ডার এবং যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ মিত্রদেশ কুয়েতের ৪৮ লাখ জনসংখ্যার ৩৪ লাখই বিদেশি।
গত ২৬০ বছর ধরে কুয়েত শাসন করছে সাবাহ পরিবার।দেশটির রাজনৈতিক বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দিয়ে থাকেন আমিরই। পার্লামেন্ট বাতিল করা কিংবা ভেঙে দিয়ে নির্বাচন ডাকার ক্ষমতাও থাকে আমিরের হাতে।