তিনি বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়টি বিদ্যুৎ সরবরাহকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে এবং অনেক বাড়িঘর, সেতু এবং বাঁধ ধ্বংস করেছে ... ঘূর্ণিঝড় আম্পান কোভিড -১৯ এর চেয়ে বড় একটি বিপর্যয়।’
মার্কিন যৌথ টাইফুন সতর্কতা কেন্দ্রের তথ্যানুযায়ী, ১৯৯৯ সালের পর থেকে বঙ্গোপসাগরে তৈরি প্রথম সুপার ঘূর্ণিঝড় আম্পান পশ্চিমবঙ্গের সাগর দ্বীপের কাছে স্থানীয় সময় বিকাল ৫ টার দিকে আঘাত করে। এসময় ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যায়।
ঘূর্ণিঝড়টি সুন্দরবনের কিছু অংশকেও ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।
মমতা এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘রাজ্যের পুরো দক্ষিণাঞ্চল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমরা হতবাক। ক্ষয়ক্ষতিটি নির্ধারণ করতে তিন থেকে চার দিন সময় লাগবে।’
ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানার আগে পশ্চিমবঙ্গ সরকার প্রায় পাঁচ লাখ মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে এনেছিল।
মমতা জানান, ঝড়ে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছেন।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, অতিক্রম করার পরে আম্পান উল্লেখযোগ্যভাবে দুর্বল হয়ে পড়বে। শুক্রবারের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়টি বিদায় নিবে বলে আশা করা হচ্ছে।