রাজধানীর হোটেল র্যাডিসনে ১৩ ফেব্রুয়ারি আয়োজিত এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি এলজিআরডিমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, বিশেষ অতিথি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান, তথ্য প্রতিমন্ত্রী মো. মুরাদ হাসান ও বাংলাদেশ কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট কোম্পানির চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদের কাছ হতে যমুনা গ্রুপের পক্ষ হতে পরিচালক ডক্টর মোহাম্মদ আলমগীর আলম এই সম্মাননা স্মারক গ্রহণ করেন।
নুরুল ইসলাম বাবুল ছিলেন একজন স্বপ্নদ্রষ্টা ও স্বপ্নচারী শিল্পোদ্যোক্তা। মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী বাংলাদেশে যেসব শিল্পোদ্যোক্তা দেশ গড়ার ব্রত নিয়ে শিল্প অবকাঠামো বিনির্মাণে এগিয়ে এসেছিলেন নুরুল ইসলাম বাবুল ছিলেন তাদের অন্যতম। একের পর এক শিল্প কারখানা স্থাপন করে তিনি লাখ লাখ মানুষের জীবন জীবিকার সংস্থান করেছেন আর ব্যাপকভাবে অবদান রেখেছেন দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিতে। জীবনের পুরোটা সময়, শ্রম, মেধা ও অর্থ ব্যয় করেছেন দেশের মাটিতে শিল্প অবকাঠামোর উন্নয়নের পেছনেই।
আরও পড়ুন: যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম চিরনিদ্রায় শায়িত
দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় শপিং মল যমুনা ফিউচার পার্ক, সবচেয়ে বড় ফাইভ স্টার হোটেল জে ডব্লিউ ম্যারিয়ট, দেশের অন্যতম বড় বেসরকারি শিল্প নগর ‘যমুনা ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক’সহ একের পর এক সুবৃহৎ স্থাপনা নির্মাণের সফলতা তার আলোকিত কর্মজীবনের গৌরবোজ্জ্বল অর্জন। তার অনুপস্থিতিতে মরণোত্তর গ্লোবাল সিএসআর অ্যাওয়ার্ড-২০২১ অর্জন তার অনুপস্থিতির বেদনাবিধুর শূন্যতাকেই স্মরণ করিয়ে দেয়।