তিনি বলেন, ‘হয়তো সাময়িকভাবে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে তারা কিছুদিনের জন্য আইনের ঊর্ধ্বে আছেন বলে মনে করতে পারেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত আইনের আওতায় আসতেই হয়। এই দুটি রায় আইন অনুয়ায়ী কার্যকর করা হবে ।’
মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে পাবনা আইনজীবী সমিতিকে বই-পুস্তক কেনার জন্য ৩০ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
জনগণকে আশ্বস্ত করে আনিসুল হক বলেন, ‘শেখ হাসিনার মতো প্রধানমন্ত্রী যতদিন বাংলাদেশে আছেন, ততদিন প্রত্যেকটি অপরাধ ও অন্যায়ের বিচার হবে।’
দেশে আইনের শাসন সমানভাবে প্রতিষ্ঠা হয়েছে জানিয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, দেশে বিচারহীনতার যে সংস্কৃতি ছিল তার মূল উৎপাটন করা হয়েছে। সব অপরাধীদের বিচার হচ্ছে।
খালেদা জিয়ার জামিন বিষয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, আদালত খালেদা জিয়াকে এতিমের টাকা চুরি করার দায়ে কারাদণ্ড দিয়েছিল। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ তার জামিনের আবেদন নাকচ করে দিয়েছেন। তিনি এখন সাজা ভোগ করছেন। এগুলো সবই আদালতের ব্যাপার।
খালেদার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাটিকে রাজনৈতিক মামলা বলে বিএনপির দাবি করা অভিযোগ প্রসঙ্গ আইনমন্ত্রী বলেন, ‘এটি রাজনৈতিক মামলা কিনা সেটি ভাববার সময় এসেছে। এই মামলার সকল তথ্যাদি সাংবাদিকদের সামনে উত্থাপন করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে যখন মামলা হয়েছিল তখন শেখ হাসিনার সরকার ছিল না। তাই মুখে তারা বলতে পারেন কিন্তু কাগজে প্রমাণ করতে পারবেন না।’