সোমবার সকালে নিজ সরকারি বাসভবন থেকে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রামের জনগণ তাদের পছন্দের প্রার্থীকেই ভোট দিবেন এবং অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে স্বতন্ত্র ও কর্তৃত্বমূলক ভূমিকা পালনে নির্বাচন কমিশনকে পূর্ণ সহযোগিতা করবে সরকার।’
বিদ্রোহী প্রার্থীদের মদদ দেয়ায় জনপ্রতিনিধিরা জড়িত থাকলে ব্যবস্থা: কাদের
ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে শেখ হাসিনা সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বঙ্গবন্ধু পরিবার এ দেশের রাজনীতিতে সততার এক অনন্য উদাহরণ।
‘সৎ এবং শ্রদ্ধাশীল হওয়ার জন্য প্রত্যেকেরই এই পরিবার থেকে শিক্ষা নেয়া উচিত,’ বলেন তিনি।
কর্মসূচি ডেকে বিএনপি নেতারা বাসায় বসে হিন্দি সিনেমা দেখে: ওবায়দুল কাদের
ক্ষমতা প্রদর্শন না করে, আওয়ামী লীগ ও মিত্র সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীদেরকে জনগণের সেবায় নিবেদিত থাকার আহ্বান জানান ওবায়দুল কাদের।
‘কোনো কষমতা স্থায়ী নয়’ উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, উপভোগের লালসা এড়িয়ে দলের নেতা, কর্মী ও অনুসারীদের উচিত জনগণের সেবায় মনোনিবেশ করা।
বিচার বিভাগে সরকারের কোনো হস্তক্ষেপ নেই: কাদের
ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার সংগ্রাম অব্যাহত রাখতে হবে।
তিনি বলেন, গণতন্ত্রের শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াই এবং অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে, ভবিষ্যতের রাজনীতি হবে শুদ্ধির রাজনীতি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার রাজনীতি।
অপকর্ম ও ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে যারা দেশকে পেছনে ঠেলে দিতে চায় রাজনৈতিকভাবে তাদের মোকাবিলা করতে হবে এবং সেই লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
সন্ত্রাসী, ‘অতিউৎসাহি’ পুলিশ চসিক নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করছে: অভিযোগ বিএনপির
শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে সরকার বাধা দিচ্ছে, একটি দলের এমন অভিযোগের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আন্দোলনের নামে সহিংসতা, মিছিলের নামে জনগণের সম্পত্তি পুড়িয়ে ফেলা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন হতে পারে না।
সেতুমন্ত্রী বলেন, এই দেশের মানুষ বিশ্বাস করে না যে যারা হত্যার রাজনীতি করে, সন্ত্রাসবাদ ও দুর্নীতির পৃষ্ঠপোষকতা করে তারা শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ করবে।
এ সময় বিএনপিকে প্রতিশোধের রাজনীতির জনক হিসাবে উল্লেখ করেন ওবায়দুল কাদের।