রবিবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি ড. কে এম হাফিজুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই খারিজ আদেশ দিয়েছেন।
দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান জানান, হাইকোর্ট রিট আবেদনটি খারিজ করে দিয়েছে। এর অর্থ তাকে তলব করে দুদক যে নোটিশ দিয়েছিল তা বৈধ। এখন তার দুদকে হাজির হওয়া উচিত।
এর আগে গত ১১ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট এই রিট আবেদনের ওপর শুনানি গ্রহণ শেষ করে রবিবার আদেশের দিন ধার্য রেখেছিল।
আমির খসরুর পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ।
এর আগে গত ১৬ আগস্ট দুদক আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে ২৮ আগস্ট হাজির হতে চিঠি পাঠায়।
চিঠিতে বলা হয়, বেনামে পাঁচ তারকা হোটেল ব্যবসা, ব্যাংকে কোটি কোটি টাকার অবৈধ লেনদেনসহ মানিলন্ডারিং করে বিভিন্ন দেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এছাড়া স্ত্রী ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যসহ নিজ নামে শেয়ার কেনাসহ জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগও অনুসন্ধান করা হচ্ছে।
পরে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এক মাসের সময় চেয়ে আবেদন করেন। এ অবস্থায় দুদক বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্যকে আগামী ১০ সেপ্টেম্বর দুদক কার্যালয়ে হাজির হতে বলেন। এরই মধ্যে গত ৩ সেপ্টেম্বর দুদকের চিঠির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন আমির খসরু।