সোমবার তারা সশরীরে উপস্থিত হয়ে জামিনের আবেদন জানালে বিচারপতি হাবিবুল গণি ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর বেঞ্চ পুলিশ প্রতিবেদন না দেয়া পর্যন্ত এসব মামলায় তাদের জামিন মঞ্জুর করে।
জামিন পাওয়া বাকি সাত আইনজীবী হলেন- অ্যাডভোকেট আবদুর রেজাক খান, সাবেক মন্ত্রী আমিনুল হক, সাবেক মন্ত্রী নিতাই রায় চৌধুরী, সানাউল্লাহ মিয়া, সাবেক মন্ত্রী তৈমুর আলম খন্দকার, অ্যাডভোকেট আক্তারুজ্জামান ও অ্যাডভোকেট তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ।
জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। তাকে সহযোগিতা করেন ব্যারিস্টার এহসানুর রহমান।
এহসানুর রহমান জানান, মওদুদ আহমদ শুনানিতে বলেছেন, ‘অভিযুক্তরা ঘটনাস্থলে ছিলেন না। এগুলো সব হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা।’
খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিএনপির বিভিন্ন কর্মসূচির সময় পুলিশের কাজে বাধা, হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ ও নাশকতার অভিযোগে চলতি মাসের বিভিন্ন সময়ে রাজধানী ও আশপাশের থানায় মামলা করে পুলিশ।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও বার কাউন্সিলের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মাহবুব ছাড়াও বিএনপির ৫৯ নেতা-কর্মীকে এসব মামলায় আসামি করা হয়।
মামলাগুলোর মধ্যে পল্টন থানার তিনটি, আদাবর থানার সাতটি, মতিঝিল থানার তিনটি, রূপগঞ্জ থানার তিনটি এবং খিলগাঁও ও ফতুল্লা থানার একটি করে মামলায় সোমবার আট আইনজীবী আগাম জামিন পান।