তিনি বলেন,‘চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপনির্বাচনে অনিয়ম হবে না। শতভাগ নিশ্চয়তা দেয়া হবে। একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে, যেটা প্রশ্নের ঊর্ধ্বে থাকবে। কমিশন চায় না নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হোক। নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে তুলে আনার জন্য সবধরনের প্রস্তুতি নির্বাচন কমিশনার পক্ষ থেকে করা হয়েছে।’
চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে চট্টগ্রাম-৮ আসনের (বোয়ালখালী-চান্দগাঁও) উপনির্বাচন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন সিইসি।
আগামী ১৩ জানুয়ারি এ আসনের উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এ বিষয়ে সিইসি বলেন, নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ রয়েছে। তাই নির্বাচন হবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ।
ইভিএম নিয়ে বিএনপির অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, অভিযোগ যে কেউ করতে পারে, কিন্তু অভিযোগের ভিত্তি আছে কিনা তা আগে দেখতে হবে। ‘ইভিএমে ভোট হলে কখনও একজনের ভোট অন্যজন দেয়ার সুযোগ নেই,’ যোগ করেন তিনি।
নুরুল হুদা বলেন, প্রার্থীদের মধ্যে কোনো সংঘাত নেই। বৃহত্তর দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির এক সাথে ব্যানার-পোস্টার রয়েছে। ‘সুতরাং নির্বাচন সুষ্ঠু এবং সুন্দরভাবে শেষ করতে পারবো।’
নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য কমানো হবে কিনা জানতে চাইলে সিইসি বলেন, এ ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে আলোচনা হয়েছে। তারা বলেছেন, নির্বাচনে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফোর্স রাখা হবে।
প্রিজাইডিং অফিসারের হাতে ২৫ শতাংশ ভোট আছে এমন খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা জানিয়ে তিনি বলেন, বিষয়টি অনেকটা চাঁদে মানুষের চেহারা দেখা যাওয়ার মতো। নির্বাচনের বিধি অনুসারে কোথাও এক শতাংশ ভোটও প্রিজাইডিং অফিসারের হাতে আছে এমন কিছু লেখা নেই। এসব খবরের কোনো ভিত্তি নেই।