প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোটার উপস্থিতির হারকে যে কেউ চ্যালেঞ্জ করতে পারে: সিইসি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতির হারকে যে কেউ চ্যালেঞ্জ করতে পারে।
তিনি বলেন, ‘কেউ যদি মনে করেন যে ভোট দানের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে, তাহলে তা যাচাই করতে এবং আমাদের সততা পরীক্ষা করার জন্য আপনাকে স্বাগত জানাই।’
আরও পড়ুন: ভোট দিয়ে সংসদ-সরকার গঠনে নাগরিক দায়িত্ব পালনের আহ্বান সিইসির
সোমবার বিকালে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে সিইসি এসব কথা বলেন।
দিনের মাঝামাঝি সময়ে বা ভোট শেষ হওয়ার ঠিক পরে যে হার দেখা গেছে, তা অবশ্যই বাস্তবের সঙ্গে মিলবে না।
সিইসি জানান, চূড়ান্ত ফলাফল অনুযায়ী জাতীয় নির্বাচনে মোট ৪১ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পড়েছে।
আরও পড়ুন: প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পর্যবেক্ষণে সিইসিসহ অন্যদের আমন্ত্রণ জানাল রাশিয়ার নির্বাচন কমিশন
রবিবারের নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীরা ২২২টি আসনে জয়লাভ করে এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৬২টি আসনে জয়লাভ করেন।
এছাড়া জাতীয় পার্টি মাত্র ১১টি আসনে বিজয়ী হয়েছে এবং বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ ও বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি এই তিনটি দলের একক প্রার্থী তাদের নিজ নিজ আসনে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-২ আসনে এক প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে নির্বাচন কমিশন (ইসি) নির্বাচন স্থগিত করায় ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৯টি আসনে রবিবার ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে, সরকারের সহযোগিতার প্রশংসা সিইসির
শতভাগ নিশ্চিত করতে পারি, আগের রাতে ভোট হবে না: সিইসি
শতভাগ নিশ্চিত করতে পারি, আগের রাতে ভোট হবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
তিনি বলেন, ‘আগের রাতে ভোটসহ যেসব কথাবার্তা হয়েছে আমরা ৯৯ নয়, শতভাগ নিশ্চিত করতে পারি সেটি কোনো অবস্থাতেই হবে না। এজন্য অনেক কেন্দ্রে ব্যালট পেপার ভোটের দিন সকালে যাবে।’
মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) চট্টগ্রামে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন প্রার্থী এবং পরবর্তী সময়ে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন। কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘ব্যালট পেপার সকালে না গিয়ে ১০ দিন আগে অথবা ১০ মাস আগেও যদিও যায়, তাহলেও প্রার্থীরা তাদের পোলিং এজেন্ট দিয়ে সকালে ভোটকেন্দ্রে স্বচ্ছ বাক্সগুলো খালি কি না সেটি দেখে তারপর বাক্স বন্ধ করবেন। সেক্ষেত্রে ভোটকেন্দ্রে অবৈধ কোনো ব্যালট বাক্স ঢোকার সুযোগ নেই। তারপরও আমরা বিশ্বাস এবং আস্থা অর্জনের জন্য বলেছি ব্যালট পেপার সকালে পাঠাব।’ তিনি বলেন, ‘ভোটকেন্দ্রে পোলিং এজেন্টরা অবশ্যই দাঁড়িয়ে থেকে দেখে নেবেন ব্যালট বাক্সগুলো খালি আছে কি না। তারা ভোট শেষ না হওয়া পর্যন্ত অর্থাৎ গণনা ও ফল ঘোষণা পর্যন্ত কেন্দ্রে অবস্থান করবেন। সবকিছু সঠিকভাবে হয়েছে কি না জানবেন। যদি গণনা যথাযথভাবে শেষ হয় তাহলে নিশ্চিতভাবে ভোট সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়ে গেল।’
আরও পড়ুন: জাতীয় নির্বাচন: হবিগঞ্জের ডিসিকে প্রত্যাহারের নির্দেশ ইসির তিনি আরও বলেন, ‘আর মাঝখানে যদি কোনো পেশীশক্তির উদ্ভব ঘটে, তাহলে প্রিজাইডিং অফিসারকে বলা হয়েছে তিনি ভোট বন্ধ করে দেবেন। তিনি যদি বন্ধ না করেন রিটার্নিং অফিসার অবহিত হলে তিনি বন্ধ করে দেবেন। তিনিও যদি বন্ধ না করেন, আমরা ঢাকা থেকে অবহিত হলে বন্ধ করে দেবো।’
সিইসি বলেন, ‘কথাগুলো বললাম কারণ আমাদের ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া নিয়ে একটা অনাস্থার সৃষ্টি হয়েছে, সেটি যাতে দূর হয়। আমরা নির্বাহী প্রশাসন ও পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে তাদের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়েছি। এখানে ওসি, ইউএনও, ডিসি ও এসপিদের বক্তব্য শুনেছি। তাদের বক্তব্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ভোটের পরিবেশ ভালো।’
ভোট নিয়ে অপপ্রচার হচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘কতগুলো বক্তব্য আমি আরও ৬টি স্টেশনে ঘুরে শুনেছি। একটি কথা কয়েকজনে বলেছেন ভোট দিয়ে কী লাভ, ভোট তো এক জায়গায় চলে যাবে। আবার কেউ কেউ নাকি মুখে মুখেও বলেছেন, আপনারা যে যেখানে ভোট দেন, ভোট জায়গামতো চলে আসবে। আমরা বিষয়টি শুনেছি। এর মধ্যে আমরা জেনে গেছি, এটি হয়তো ইচ্ছাকৃত অপপ্রচার অথবা ভ্রান্ত ধারণা। ভোট যেখানেই দেন সেখান থেকে আরেক জায়গায় যাওয়ার সম্ভাবনা নেই, সেটি আমরা শতভাগ নিশ্চিত করতে পারি।’
চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের আয়োজনে সভায় চট্টগ্রাম বিভাগের সব জেলা প্রশাসক, জেলার পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো. তোফায়েল ইসলাম সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন নির্বাচন কমিশনের সচিব মো. জাহাংগীর আলম, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি নূরে আলম মিনা, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান ও চট্টগ্রাম জেলার পুলিশ সুপার এসএম শফিউল্লাহ।
আরও পড়ুন: ৪ জানুয়ারি নির্বাচন নিয়ে বিদেশি কূটনীতিকদের ব্রিফ করবে ইসি
একটি ভোটও জাল হলে সেই কেন্দ্রের ভোট বন্ধ করা হবে: ইসি আহসান হাবিব
সবাই বিএনপিকে অংশ নেওয়ার কথা বললেও তারা ইসির ডাকে সাড়া দেয়নি: সিইসি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, সবাই মনে করে বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে অনেক ভালো হতো, কিন্তু নির্বাচন কমিশন (ইসি) বারবার আহ্বান জানালেও সাড়া দেয়নি দলটি।
তিনি বলেন, ‘এটা সত্য যে একটি গুরুত্বপূর্ণ দল নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না। বিএনপি অংশ নিলে অনেক ভালো হতো। আপনারা জানেন, আমরা শুরু থেকেই তাদের অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়ে আসছি। আমরা আহ্বান জানিয়েছিলাম।’
সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) ইসি সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
সিইসি বলেন, টোকিও ও দূতাবাসের কর্মীদের সমন্বয়ে গঠিত একটি দল নিয়ে জাপান আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে।
আরও পড়ুন: বিএনপি নির্বাচনে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলে পুনঃতফসিল হতে পারে: সিইসি
তিনি ইসি সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘তারা আমাদের নির্বাচনকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। তারা নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে চায়। আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই।’
হাবিবুল আউয়াল জানান, আসন্ন নির্বাচনের বিষয়ে তারা জাপানের রাষ্ট্রদূতকে জানান।
তিনি বলেন, দাতা দেশগুলো আগামী নির্বাচনের দিকে চোখ রাখছে।
সিইসি আরও বলেন, ‘আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি।’
আরও পড়ুন: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি: সিইসি
নির্বাচন কমিশন যথাসময়ে নির্বাচন করতে প্রস্তুত: সাহাবুদ্দিনকে সিইসি
সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণে তফসিল ঘোষণা করবেন সিইসি
নির্বাচন কমিশন (ইসি) বলেছে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল আজ (১৫ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবেন।
ইসি সচিব জাহাঙ্গীর আলম আজ সকালে সাংবাদিকদের জানান, বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার সন্ধ্যায় সিইসির ভাষণ সম্প্রচার করবে।
তফসিল ঘোষণার আগে আজ বিকাল ৫টায় নির্বাচন কমিশনে সভা অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: নির্বাচন কমিশন যথাসময়ে নির্বাচন করতে প্রস্তুত: সাহাবুদ্দিনকে সিইসি
বিএনপি, জামায়াত ও সমমনা বিরোধী দলগুলোর ডাকা ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের মধ্যেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে যাচ্ছেন সিইসি।
গতকাল নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল আলম গণমাধ্যমকে বলেন, আজ (বুধবার) সকাল ১০টায় তফসিল ঘোষণার বিষয়ে সাংবাদিকদের অবহিত করা হবে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশন এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিএনপিকে জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের আহ্বান সিইসির
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন সিইসি
বিএনপিকে জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের আহ্বান সিইসির
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল আগামী জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
শনিবার বিকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি বলেন, ‘কেউ পছন্দ করুক বা না করুক, আমরা আপনাদের (বিএনপি) অংশগ্রহণ আশা করি। কীভাবে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবেন তা আপনাদেরই ঠিক করতে হবে।’
আন্দোলনে দলটির প্রতিও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সিইসি।
আরও পড়ুন: দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি: নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইসির আলোচনা শুরু
আলোচনায় ২৬ দলের মতামত খুবই ইতিবাচক ছিল উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘নির্বাচনের পরিবেশ অনুকূল নয়; কিছু দল এখনো অংশ নিতে পারছে না। আমরা সেটা মেনে নিয়েছি। এখন পর্যন্ত প্রস্তুতি সম্পর্কে জানানো হয়েছে; মতামত পেয়েছি, আমরাও মতামত দিয়েছি।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে তাদের হাতে খুব কম সময় আছে উল্লেখ করে সিইসি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর বিরোধপূর্ণ সংকট নিরসনে নির্বাচন কমিশনের কোনো ম্যান্ডেট নেই। দলগুলোর উচিৎ নিজেদের মধ্যে আলোচনা করা, সংকট সমাধান করা এবং অনুকূল পরিবেশ তৈরি করা।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে এখন ভোটার ১১.৯৬ কোটি: ইসি
রাজনৈতিক সংকট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা বলেছি, রাজনৈতিক সংকট নিয়ে আমাদের প্রত্যাশা সবসময়ই ইতিবাচক। কিন্তু সেই সংকট সমাধানের সামর্থ্য বা ম্যান্ডেট আমাদের নেই। আমরা বলেছি- আপনারা নিজেদের মধ্যে চেষ্টা করতে পারেন।’
নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পর্কে অবহিত করতে ৪৪টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলকে সকাল ও বিকালে দুটি গ্রুপে আমন্ত্রণ জানায় ইসি।
আমন্ত্রিত ৪৪টি দলের মধ্যে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ ২৬টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি অংশ নিয়েছেন এবং বিএনপি ও সমমনা ১৭টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেননি।
আরও পড়ুন: তফসিল ঘোষণার বিষয়ে আলোচনা করতে ৫ নভেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে সিইসি’র নেতৃত্বাধীন কমিশন
তফসিল ঘোষণার বিষয়ে আলোচনা করতে ৫ নভেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে সিইসি’র নেতৃত্বাধীন কমিশন
বঙ্গভবন থেকে জানানো হয়েছে, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার বিষয়ে আলোচনা করতে ৫ নভেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন কমিশন।
সোমবার (৩০ অক্টোবর) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় চায় ইসি। সিইসি’র নেতৃত্বাধীন কমিশন ১ থেকে ৫ নভেম্বরের মধ্যে উক্ত সাক্ষাতের জন্য সময় চেয়েছিল।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের পর সভার আয়োজন করবে ইসি। ওই সভায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল চূড়ান্ত করা হতে পারে। একই সঙ্গে নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা নির্ধারণ করা হতে পারে।
আরও পড়ুন: আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান সিইসির
পরে বাংলাদেশ টেলিভিশনে জাতির উদ্দেশে ভাষণের মধ্য দিয়ে সিইসি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে পারেন।
সাধারণত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে এ ধরনের সাক্ষাতের রেওয়াজ রয়েছে।
গত ১৬ অক্টোবর রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর যান। ১৮ অক্টোবর সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে বিশিষ্ট কার্ডিয়াক সার্জন অধ্যাপক ডাক্তার কফিদিস থিওডোরাসের তত্ত্বাবধানে রাষ্ট্রপতির বাইপাস সার্জারি সফলভাবে সম্পন্ন হয়। বুধবার (১ নভেম্বর) রাষ্ট্রপতির দেশে ফেরার কথা রয়েছে। রাষ্ট্রপতির কার্যালয় থেকে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ইসির তফসিল ঘোষণার পর থেকে এ সরকারই নির্বাচনকালীন সরকার: আইনমন্ত্রী
এদিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্ষণগণনা শুরু হচ্ছে বুধবার (১ নভেম্বর)। আগামী ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
সোমবার নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানান, নভেম্বর মাসের প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি।
নির্বাচন আয়োজনের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে রাখছে কমিশন। সোমবার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে ইসি।
বুধবার ১২টি মন্ত্রণালয়ের সচিব ও কয়েকটি বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে।
তবে ‘অনিবার্য কারণবশত’ ২ ও ৩ নভেম্বরের ডিসি–এসপিদের প্রশিক্ষণ স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন। আগামী মঙ্গলবার ও বুধবার অনুষ্ঠেয় ইউএনওদের প্রশিক্ষণও স্থগিত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক চেয়েছে ইসি
বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ নিতে চাই: সিইসি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচন নিয়ে জনগণের মধ্যে আস্থার ঘাটতি থাকলেও তারা অবাধ ও নিরপেক্ষভাবে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের চ্যালেঞ্জ নিতে চান।
তিনি বলেন, 'জনসাধারণের মধ্যে একটি ধারণা রয়েছে। আমাদের ও সরকারের ওপর কোনো আস্থা নেই। নির্বাচন নিরপেক্ষভাবে হয় না (মানুষ মনে করে)। আগামী নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও স্বচ্ছ হয় সে চ্যালেঞ্জ আমরা নিতে চাই।’
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), উপজেলা ও থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: সংকট সমাধানে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ প্রয়োজন: মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে সিইসি
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ইলেক্টোরাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) অনুষ্ঠিত এই কর্মশালায় ৫০ জন ইউএনও ও ৫০ জন নির্বাচন কর্মকর্তা অংশ নেন।
হাবিবুল আউয়াল বলেন, তারা মনিটরিং ও মিডিয়া নজরদারির মাধ্যমে নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করবেন।
আগামী নির্বাচন নিয়ে যাতে আস্থার সংকট না হয় সেজন্য অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
তিনি বলেন, 'আমরা যারা নির্বাচন পরিচালনা করব- নির্বাচন কর্মকর্তা থেকে শুরু করে আপনারা- তাদের আরপিও অনুযায়ী সঠিকভাবে দায়িত্ব নিতে হবে।
আগামী নির্বাচন নিয়ে অভিযোগ বা বিতর্ক মাত্রাতিরিক্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন, '২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনের চাপ (দায়) আমাদের ওপর পড়েছে। তাই আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি।’
সিইসি নির্বাচনের সময় কর্মকর্তাদের যথাযথভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, 'নির্বাচন কমিশন থেকে আমরাও কঠোরভাবে মনিটরিং করব।
নির্বাচন নিয়ে অতীতের মতো বিভিন্ন তর্ক-বিতর্ক হতে পারে, তা মনে রাখতে বলেন তিনি।
সিইসি বলেন, 'এটা অতীতেও হয়েছে। আমরা যদি ৫০, ৬০ ও ৭০ বছরের ইতিহাসের দিকে তাকাই, তবে ব্রিটিশ আমলে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের কিছু ক্ষেত্রে এটি ঘটেছিল... তবে এর মাত্রা কিছুটা কম ছিল।’
হাবিবুল আউয়াল বলেন, 'বিশ্বাসযোগ্য' বলে একটি শব্দ আছে, যা সব দেশের আইনে রয়ে গেছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও বলছে, নির্বাচন অবশ্যই বিশ্বাসযোগ্য হতে হবে। ‘এটি কেবল তখনই বিশ্বাসযোগ্য হবে যখন আমরা আমাদের পারফরম্যান্সের মাধ্যমে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে পারি।’
প্রচার প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে গণমাধ্যমে অপপ্রচার কঠোরভাবে দমন করবে ইসি।
তিনি বলেন, এখন গণমাধ্যমের মাধ্যমে অনেক অপপ্রচার চালানো হয়, যাকে ভুল তথ্য বা কুতথ্য বলা হয়। তিনি বলেন, 'নির্বাচনে যাতে নেতিবাচক প্রভাব না পড়ে, সেজন্য আমরা কঠোরভাবে এসব প্রতিহত করব।
আরও পড়ুন: নির্বাচন আয়োজনে সহযোগিতা চেয়ে ইইউ'র চিঠির জবাব দিলেন সিইসি
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে আইনের মাধ্যমে প্রিজাইডিং কর্মকর্তাদের ক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে: সিইসি
সিইসি’র সঙ্গে জাপানের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে বৃহস্পতিবার (১ জুন) নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইয়ামা কিমিনোরি এক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
সাক্ষাতের সময় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত নির্বাচনের পদ্ধতি, নির্বাচনকালীন রোডম্যাপ কী, সীমানা নির্ধারণ, নির্বাচনের দিন কীভাবে নির্বাচনব্যবস্থা পরিচালনা করা হয়, নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত কারা এবং তারা কীভাবে কাজ করে- এসব বিষয় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে জানতে চান।
জবাবে সিইসি বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ইতোমধ্যে আমাদের রোডম্যাপ তৈরি করা হয়েছে। সে অনুযায়ী আমরা কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করছি এবং আমাদের প্রতিটি ধাপ নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী আগাচ্ছে।
আরও পড়ুন: খুলনা সিটি নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা হবে: সিইসি
তিনি আরও বলেন, সীমানা নির্ধারণ বিষয়ে অল্প কিছু এলাকাতে পরিবর্তন করতে হবে। সে পরিবর্তনের কাজও শেষ পর্যায়ে। আগামী সপ্তাহের মধ্যে আমরা ঘোষণা দিয়ে দেব।
নির্বাচন পদ্ধতি সম্পর্কে প্রধান নির্বাচন কমিশনার রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করেন। ভোটের দিন প্রিজাইডিং অফিসার, পোলিং অফিসার, নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তাগণ, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কীভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করে তার বিস্তারিত তুলে ধরেন।
সিইসি বলেন, কিছুদিন আগে আমরা গাজীপুরে সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন করতে পেরেছি। কোনো সমস্যা হয়নি। আগামী জাতীয় নির্বাচনও আমরা সুষ্ঠু এবং সুন্দরভাবে করতে পারব বলে আশা করি। সেই লক্ষ্যে আমরা কাজ করে যাচ্ছি এবং সকল কার্যক্রম আমাদের গ্রহণ করা হয়েছে।
নির্বাচন উপলক্ষে বিদেশি পর্যবেক্ষক পাঠানোর বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, আমরা বিদেশি পর্যবেক্ষকদের আমন্ত্রণ জানাবো। পর্যবেক্ষক দল আসলে আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থাগ্রহণ করব। এক্ষেত্রে জাপানকে আগামী নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠানোর বিষয়ে অনুরোধ করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।
এই বৈঠকের সময় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব মো. জাহাংগীর আলম উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্নে প্রশাসনকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ সিইসি’র
খুলনা সিটি নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা হবে: সিইসি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা হবে। এছাড়া সবার সমান সুযোগ থাকবে। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে; পক্ষপাতমূলক নির্বাচন হবে না।
তিনি বলেন, আমরা ইভিএমে ভোট করছি। ইভিএমের ফল পরিবর্তনের ন্যূনতম সুযোগ নেই। কোনো ভোটারকে বাধা দেওয়া যাবে না। কোনোভাবে ভোটারদের অধিকার খর্ব করা যাবে না। এছাড়া, সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে কেন্দ্রীয়ভাবে মনিটরিং করা হবে।
আরও পড়ুন: গাজীপুর সিটি করপোরেশনে মডেল নির্বাচন চাই: সিইসি
মঙ্গলবার (৩০ মে) দুপুরে খুলনা শিল্পকলা একাডেমি অডিটরিয়ামে সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ কথা বলেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, আমাদের দেশে নির্বাচনের সুস্থ ধারা এখনো শতভাগ ঠিক হয় নাই। আমরা নির্বাচনকে অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য দিন ও রাত কাজ করে যাচ্ছি।
সিইসি গাজীপুর নির্বাচন নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, খুলনায়ও আমরা একটা সুন্দর নির্বাচন উপহার দিব।
তিনি সকলকে নির্বাচনের আচরণ বিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে বলেন, কেউ নির্বাচনের আচরণ বিধি ভঙ্গ করলে প্রশাসন তাকে কঠোরভাবে দমন করবে।
সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব.) ও নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাংগীর আলম।
এছাড়া সভায় সভাপতিত্ব করেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরী।
সভায় নগরীর ৩১টি ওয়ার্ডের ১৩৪ জন কাউন্সিলর প্রার্থী ও ৩৯ জন সংরক্ষিত কাউন্সিলর প্রার্থীর বেশিরভাগই উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্নে প্রশাসনকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ সিইসি’র
সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বরিশালে সুষ্ঠু নির্বাচন চান সিইসি
সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্নে প্রশাসনকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ সিইসি’র
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচনের দিন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ পরিবেশ বজায় রেখে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে প্রস্তুত থাকতে হবে।
রবিবার বিকালে বরিশাল সার্কিট হাউজ মিলনায়তনে প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের নিয়ে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। বরিশাল সিটি নির্বাচন উপলক্ষ্যে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এই সভা হয়।
এসময় সিইসি বলেন, জেলা প্রশাসন, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ কমিশনারকে বিশেষ দায়িত্ব পালন করতে হবে। কারণ, সিটি করপোরেশন এলাকাতে পুলিশকে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দেওয়া থাকে। অনেকটা যৌথ ভূমিকা পালন করতে হবে। সেটা আমাদের নির্বাচনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি বলেন, এছাড়া র্যাব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এটা একটা সামগ্রিক সমন্বিত প্রয়াস। তাই সকলকেই কিন্তু এই কর্মযজ্ঞে গুরুত্ব সহকারে অংশগ্রহণ করতে হয়।
আরও পড়ুন: সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বরিশালে সুষ্ঠু নির্বাচন চান সিইসি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, নির্বাচনকে তুলে আনা কাজটি সহজ নয়। যদিও একদিকে কাজটি সহজ, ভোটাররা যাবেন ভোট দেবেন, ভোট শেষ হলে ভোট গণনা হবে, ফলাফল ঘোষণা করা হবে। কিন্তু টোটাল আয়োজনটা বেশ কষ্টসাধ্য। কারণ যেকোনো আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উদ্ভব হতে পারে এবং নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে সবাই কাজ করছেন কিনা সেটাও গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি আরও বলেন, সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপক্ষে ভোটের জন্য এই জিনিসগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। সেগুলো নিশ্চিতের জন্য মতবিনিময় করেছি।
সভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব জাহাংগীর আলম, বিভাগীয় কমিশনার আমিন উল আহসান, পুলিশ কমিশনার সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
আরও পড়ুন: বরিশাল সিটি নির্বাচন: প্রতীক পেলেন ৭ মেয়র প্রার্থী
বরিশাল সিটি নির্বাচন: ৪ মেয়র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল, বৈধ ৬