ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদর দপ্তরের ডিউটি অফিসার লিমা খাতুন বলেন, সন্ধ্যা ৫টা ৫২ মিনিটে রোজা হাইটেক ফ্যান ফ্যাক্টরিতে কী কারণে আগুন লাগে তা এখনো পরিষ্কার নয়।
ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।
গাজীপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-সহকারী পরিচালক মামুনুর রশিদ বলেন, কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ধোঁয়ার কারণে ১০ জন মারা গেছেন।
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় গত চার দিনে এ নিয়ে তিনটি কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
মূলত নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকার কারণে শুকনো মৌসুমে দেশের বিভিন্ন কারখানায় আগুন লাগা অতি সাধারণ ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এর আগে, বৃহস্পতিবার ঢাকার কেরানীগঞ্জ উপজেলার হিজলতলায় একটি প্লাস্টিকের কারখানায় আগুন পুড়ে গিয়ে এখন পর্যন্ত ১৭ জন মারা গেছেন।
অন্য একটি ঘটনায়, শুক্রবার রাতে রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় একটি ফোমের কারখানা আগুনে পুড়ে যায়।
২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর দেশের কারখানায় লাগা সবচেয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আশুলিয়ার তাজরিন ফ্যাশন ফ্যাক্টরিতে লাগা এ আগুনে ১১০ জনেরও বেশি শ্রমিকের প্রাণহানি ঘটেছিল।