তবে, খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগ ও করোনা হাসপাতাল এর আওতার বাইরে থাকবে।
অবিলম্বে হত্যার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তাতারের দাবিতে চিকিৎসকরা বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে কর্মবিরতি শুরু করেছেন।
বিকালে বিএমএয়ের এক সভায় চিকিৎসক নেতারা এ সিদ্ধান্ত নেন।
বিএমএর খুলনার সভাপতি ও সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ডা. শেখ বাহারুল আলম বলেন, ডা. রকিবের হত্যার ঘটনার সব আসামিদের গ্রেপ্তার ও খুলনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম বাহার বুলবুলের প্রত্যাহারের আগ পর্যন্ত সব সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকের চিকিৎসকরা কর্মবিরতি পালন করবে।
তিনি আরও বলেন, বিসিএস স্বাস্থ্য প্রশাসনের পরিচালক পদমর্যাদায় একজন কর্তকর্তা ও বাগেরহাট মেডিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুলের (ম্যাটস) অধ্যক্ষ ডা. রকিব রোগীদের স্বজন কর্তৃক মারাত্মক আঘাত পাওয়ার পরও ওসি মামলা নেননি। যে কারণে তার প্রত্যাহার দাবিসহ অবিলম্বে হত্যার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তাতারের দাবিতে চিকিৎসকরা কর্মবিরতি শুরু করেছেন।
এদিকে, এর আগে দুপুরে বৃষ্টিতে ভিজে মহানগরীর সাত রাস্তার মোড়ে বিএমএ, বাংলাদেশ প্রাইভেট হাসপাতাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএইচসিডিওএ) ও বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল প্র্যাক্টিশনার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএমপিএ) আয়োজনে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।