প্রশাসন ঠাকুরগাঁও শহরের কালিবাড়ি বাজারের কাঁচা বাজার বড় মাঠে স্থানান্তর করেছে। মাঠটি বড় হওয়ায় বেশ দূরত্ব নিয়ে দোকানও বসেছে। লোকজন শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে কেনাকাটা করছে।
১২ এপ্রিল থেকে বড়মাঠে কাঁচা বাজার বসায় বেশ সুফল পাওয়া যাচ্ছে। তাছাড়া এটা এক ধরনের প্রচারের কাজেও লাগছে। সচেতনতা বাড়ছে মানুষের মধ্যে।
এ ব্যাপারে সুজন ঠাকুরগাঁও জেলা শাখার সভাপতি প্রফেসর মনতোষ কুমার দে বলেন, এটা একটা সঠিক সিদ্ধান্ত। মানুষ দূরত্ব বজায় রেখে কেনাকাটা করছে দেখে খুব ভালো লাগছে।
সবজি দোকানদার মুরাদ ও পারভেজ জানান, তাদের বিক্রি ভালো হচ্ছে। তবে হঠাৎ বৃষ্টি নামলে অসুবিধা হবে। বুধবার বৃষ্টি হওয়ায় বেশ অসুবিধা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক ড. কেএম কামরুজ্জামান সেলিম জানান, শহরের কালিবাড়ি বাজারে জায়গা কম। ইচ্ছা থাকলেও মানুষ দূরত্ব বজায় রেখে কেনাকাটা করতে পারেন না। তাই সব দিক চিন্তা করে বড় মাঠে কাঁচা বাজার স্থানান্তর করা হয়েছে। মাছ, মাংস ও মুদি দোকানগুলো আগের মতো কালিবাড়িতেই থাকবে।
দূরত্ব নিয়ে ঠাকুরগাঁওয়ে বড় মাঠে কাঁচা বাজার
প্রশাসন ঠাকুরগাঁও শহরের কালিবাড়ি বাজারের কাঁচা বাজার বড় মাঠে স্থানান্তর করেছে। মাঠটি বড় হওয়ায় বেশ দূরত্ব নিয়ে দোকানও বসেছে। লোকজন শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে কেনাকাটা করছে।
১২ এপ্রিল থেকে বড়মাঠে কাঁচা বাজার বসায় বেশ সুফল পাওয়া যাচ্ছে। তাছাড়া এটা এক ধরনের প্রচারের কাজেও লাগছে। সচেতনতা বাড়ছে মানুষের মধ্যে।
এ ব্যাপারে সুজন ঠাকুরগাঁও জেলা শাখার সভাপতি প্রফেসর মনতোষ কুমার দে বলেন, এটা একটা সঠিক সিদ্ধান্ত। মানুষ দূরত্ব বজায় রেখে কেনাকাটা করছে দেখে খুব ভালো লাগছে।
সবজি দোকানদার মুরাদ ও পারভেজ জানান, তাদের বিক্রি ভালো হচ্ছে। তবে হঠাৎ বৃষ্টি নামলে অসুবিধা হবে। বুধবার বৃষ্টি হওয়ায় বেশ অসুবিধা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক ড. কেএম কামরুজ্জামান সেলিম জানান, শহরের কালিবাড়ি বাজারে জায়গা কম। ইচ্ছা থাকলেও মানুষ দূরত্ব বজায় রেখে কেনাকাটা করতে পারেন না। তাই সব দিক চিন্তা করে বড় মাঠে কাঁচা বাজার স্থানান্তর করা হয়েছে। মাছ, মাংস ও মুদি দোকানগুলো আগের মতো কালিবাড়িতেই থাকবে।