বাংলাদেশে প্রবেশের পরে প্রত্যেককেই ১৪ দিনের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে রাখা হবে। তবে কতজন বাংলাদেশি এবং কবে ফিরবেন তা এখনো জানা যায়নি।
সোমবার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক জরুরি বৈঠক শেষে পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক সাবিনা ইয়াসমিন এসব তথ্য জানিয়েছেন।
বৈঠকে পঞ্চগড়-১ আসনের সংসদ সদস্য মজহারুল হক প্রধান, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আনোয়ার সাদাত সম্রাট, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইউসুফ আলী, সিভিল সার্জন ডা. ফজলুর রহমান, ১৮ বিজিবি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল খন্দকার আনিসুর রহমান, পৌর মেয়র তৌহিদুল ইসলাম, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলামসহ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বলা হয়, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ইমিগ্রেশন সুবিধা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অনেক বাংলাদেশি নাগরিক চিকিৎসাসহ নানা কারণে ভারতের বিভিন্ন এলাকায় আটকা পড়েন। সরকারের নির্দেশনায় বিশেষ ব্যবস্থাপনায় এদেরকে বাংলাবান্ধা ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে এবং ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট এলাকায় তাদের ১৪ দিনের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করা হবে।
জেলা প্রশাসক সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, ‘বাংলাদেশি নাগরিকদের যারা দেশে ফিরতে চান, তাদের দেশে আনার পর প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করা হবে। তাদের থাকা, খাওয়া এবং চিকিৎসাসহ যাবতীয় সুবিধা দেয়া হবে।’