পরিবেশ-ও-কৃষি
টেকসই অবকাঠামো উন্নয়ন বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: পরিবেশমন্ত্রী
বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য টেকসই অবকাঠামোগত উন্নয়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে জানিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে (ইউআইইউ) সেন্টার ফর স্মার্ট ইনফ্রাস্ট্রাকচার রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি সেন্টার উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ আমাদের অবকাঠামোর জন্য গুরুতর চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। স্থিতিস্থাপকতা তৈরি করতে এবং স্থায়িত্ব নিশ্চিত করতে আমাদের উদ্ভাবন অত্যন্ত প্রয়োজন। আমাদের অবকাঠামো উন্নয়ন, জলবায়ু-স্থিতিস্থাপক অবকাঠামো নকশা এবং টেকসই অবকাঠামো ব্যবস্থাপনার জন্য স্মার্ট উপকরণ এবং প্রযুক্তির মতো ক্ষেত্রগুলোতে গবেষণায় জোর দিতে হবে।
আরও পড়ুন: বায়ুদূষণ রোধে বেস্ট প্রকল্পকে সফল করতে পরিবেশমন্ত্রীর নির্দেশ
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, অবকাঠামো খাতে কর্মরত পেশাজীবীদের প্রশিক্ষণ ও সক্ষমতা বৃদ্ধির কর্মসূচি অত্যন্ত সময়োপযোগী। স্মার্ট ইনফ্রাস্ট্রাকচার রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি সেন্টারের প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশে টেকসই অবকাঠামো সমাধানে গবেষণা ও উন্নয়নের অগ্রগতির দিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
এ সময় মন্ত্রী সারা দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে টেকসই অবকাঠামো উন্নয়নে গবেষণায় আরও জোর দেওয়ার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, সরকার এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউআইইউর উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. আবুল কাশেম মিয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এলজিআরডি ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের এলজিডি সচিব মুহাম্মদ ইব্রাহিম। বক্তব্য রাখেন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ডা. মো. মুজিবুর রহমান, প্রফেসর ড. আফজাল আহমেদ। অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট অতিথি, একাডেমিয়া, শিল্প ও সরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজ করতে সৌদি আরবের প্রতি পরিবেশমন্ত্রীর আহ্বান
ঢাকার বাতাসের মান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’, বিশ্ব তালিকায় তৃতীয়
ঢাকার বাতাসের মান আজ শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) 'খুব অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সকাল ৯টা ৫৩ মিনিটে ২৬৩ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ঢাকা।
চীনের শেনিয়াং, ভারতের দিল্লি ও চীনের সাংহাই যথাক্রমে ৬৩০, ৩২৬ ও ২২০ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, দ্বিতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: বায়ু দূষণ নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে ইউএনডিপির প্রচারাভিযান
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: বায়ু দূষণে শুক্রবার সকালে বিশ্বে ঢাকা ষষ্ঠ
ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’, বিশ্ব তালিকায় পঞ্চম
দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জে বায়ুদূষণের অভিযোগে ৪ ইটভাটা বন্ধ
ঢাকার কেরাণীগঞ্জে বায়ু দূষণের অভিযোগে চারটি অবৈধ ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
বৃহস্পতিবার(৮ ফেব্রুয়ারি) পরিবেশ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় ও ঢাকা কার্যালয়ের যৌথ ভ্রাম্যমাণ আদালত ৬৪ লাখ টাকা জরিমানা করাসহ চারটি ইটভাটা বন্ধ করে দেয়।
এগুলো হলো- দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জের ব্রাহ্মণগাঁওয়ে নূর ব্রিকস, দেলোয়ার ট্রেডার্স ও ভাই ভাই ব্রিকস এবং দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জের জাজিরায় মৌসুমি ইট প্রস্তুতকারক।
আরও পড়ুন: সোমবার সকালে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত ঢাকার বাতাস
এর মধ্যে নূর ব্রিকসের চিমনি সম্পূর্ণভাবে ভেঙে ফেলে ৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। অপর তিনটি ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ ও প্রত্যেকটিকে ২০ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়।
পরিবেশ অধিদপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মাসুদ হাসান পাটোয়ারী ভ্রাম্যমাণ আদালতের নেতৃত্ব দেন বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
আরও পড়ুন: বায়ুদূষণ রোধে বেস্ট প্রকল্পকে সফল করতে পরিবেশমন্ত্রীর নির্দেশ
বায়ু দূষণ নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে ইউএনডিপির প্রচারাভিযান
গত কয়েকমাসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমান ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ এই অবস্থার উন্নয়নে ও সচেতনতা বাড়াতে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) ‘লেটস ব্রিদ ওয়েল: ক্লিন এয়ার ক্যাম্পেইন’ নামে একটা প্রচারাভিযান শুরু করেছে।
এই প্রচারাভিযানের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে- বায়ু দূষণ কমানো সম্পর্কে দেশের সবার মধ্যে সচেতনতা গড়ে তোলা।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে বায়ু দূষণ বাংলাদেশের জন্য একটা গুরুতর সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে এবং দুঃখজনকভাবে এই সমস্যা কেবল বেড়েই চলেছে।
বিশ্ব ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বায়ু দূষণের কারণে ২০১৯ সালে দেশে ৮০ হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছেন। আর দূষণের কারণে যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার পরিমাণ দেশের সার্বিক জিডিপির ৩ দশমিক ৯ থেকে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ। বাংলাদেশের জন্য এটা একটা স্বাস্থ্যগত সমস্যা এবং আর্থিক ক্ষতিরও কারণ।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সভাপতিত্বে ইউএনডিপি-ইউএনএফপিএ-ইউএনওপিএসের প্রথম আঞ্চলিক অধিবেশন সমাপ্ত
বিষয়টির গুরুত্ব উপলব্ধি করে ‘নীল আকাশের জন্য নির্মল বায়ু’ আন্তর্জাতিক এই দিন উপলক্ষে ইউএনডিপি ২০২৩ সালে 'ব্রিদ ওয়েল ঢাকা' শিরোনামে একটি প্রচারাভিযান শুরু করে। এর পরবর্তী ধাপ হিসেবে ইউএনডিপি এই বছর সারা দেশের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের ক্লাব গুলোর সঙ্গে কাজ শুরু করবে।
দ্বিতীয় ধাপের প্রচারণার নাম 'লেটস ব্রিদ ওয়েল: ক্লিন এয়ার ক্যাম্পেইন ডিজাইন চ্যালেঞ্জ’।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বায়ু দূষনের কারণ ও এর ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে জানানো এবং তাদের মাঝে এই সম্পর্কিত সতকর্তা গড়ে তোলা এই প্রচারাভিযানের মূল উদ্দেশ্য। এর পাশাপাশি তাদেরকে সঙ্গে নিয়ে বায়ু দূষণ সম্পর্কে সারা দেশব্যাপী প্রচারাভিযান করাও এর অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য।
আরও পড়ুন: ইউএনডিপি-ইআরডি'র অংশীদারিত্ব সম্প্রসারণ চুক্তি সই
ইউএনডিপি, ইউএনএফপিএ ও ইউএনওপিএসের নির্বাহী বোর্ডের সভাপতি নির্বাচিত রাষ্ট্রদূত মুহিত
বায়ু দূষণে শুক্রবার সকালে বিশ্বে ঢাকা ষষ্ঠ
ঢাকার বাতাসের মান আজ শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সকাল ৯টা ২০ মিনিটে ১৭৯ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে ঢাকা।
চীনের শেনিয়াং, ঘানার আকরা ও চীনের সাংহাই যথাক্রমে ২৪২, ২২০ ও ১৯৪ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’, বিশ্ব তালিকায় পঞ্চম
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: আজ সকালে ঢাকার বাতাস দূষণে বিশ্বে চতুর্থ
আজ সকালেও ঢাকার বাতাসের মান 'অস্বাস্থ্যকর'
বায়ুদূষণ রোধে বেস্ট প্রকল্পকে সফল করতে পরিবেশমন্ত্রীর নির্দেশ
বায়ুদূষণ রোধে গৃহীত ‘এনভায়রনমেন্টাল সাসটেইনেবিলিটি অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন (বেস্ট)’ প্রকল্পকে সবচেয়ে সফল প্রকল্পে পরিণত করতে প্রকল্প বাস্তবায়ন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
তিনি বলেন, বায়ুদূষণ কমাতে শুধু প্রকল্পের আশায় বসে থাকলে চলবে না। জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় প্রয়োজনে সরকারের অর্থায়নে বায়ুদূষণ রোধে কাজ করতে হবে।
বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) আগারগাঁওয়ের পরিবেশ অধিদপ্তরে ‘বেস্ট' প্রকল্প বিষয়ে আয়োজিত এক পরামর্শক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, জনগণের অর্থে নেওয়া প্রকল্পের টাকা যাতে নষ্ট না হয় সেদিকে নজর আরও বাড়াতে হবে। নির্ধারিত সময়ে বরাদ্দ বাজেটের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করতে হবে। দেশের দূষণ রোধে প্রকল্পের গুনগত মান যাতে অর্জিত হয় তাও নিশ্চিত করতে হবে।
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র একসঙ্গে কাজ করবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, এই প্রকল্পকে সফল করতে প্রকল্পের চারটি কম্পোনেন্ট বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান পরিবেশ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ ব্যাংক, বিআরটিএ ও বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক অথোরিটিকে সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করতে হবে।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ। এতে আরও বক্তব্য দেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ, বিশ্বব্যাংকের অপারেশন ম্যানেজার গেইল মার্টিন, এজেন্স ফ্রাঙ্কেস ডি ডেভেলপমেন্টের ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর সিসিলিয়া কর্টেস।
বেস্ট প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মঞ্জুর আলম প্রধান পরিবেশগত শাসন ও ব্যবস্থাপনা শীর্ষক প্রকল্পের কম্পোনেন্ট-১ উপস্থাপন করেন।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ ও সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: জলাভূমি সংরক্ষণের জন্য ম্যাপ তৈরি করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’, বিশ্ব তালিকায় পঞ্চম
ঢাকার বাতাসের মান আজ বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সকাল ৯টা ১৮ মিনিটে ১৯৪ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে ঢাকা।
ঘানার আকরা, ইরাকের বাগদাদ, চীনের শেনিয়াং ও ভারতের মুম্বাই যথাক্রমে ২৭৫, ২০৬, ২০৪ ও ২০২ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম চারটি স্থান দখল করেছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: আজ সকালেও ঢাকার বাতাসের মান 'অস্বাস্থ্যকর'
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: আজ সকালে ঢাকার বাতাস দূষণে বিশ্বে চতুর্থ
ঢাকার বাতাসের মান ‘ঝুঁকিপূর্ণ’, বিশ্ব তালিকায় দ্বিতীয়
আজ সকালেও ঢাকার বাতাসের মান 'অস্বাস্থ্যকর'
ঢাকার বাতাসের মান আজ বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সকাল ৯টা ০৫ মিনিটে ১৮৫ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ঢাকা।
গতকাল মঙ্গলবারও ঢাকার বাতাসের মানের ‘অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় ছিল।
ঘানার আকরা, ভারতের মুম্বাই ও পাকিস্তানের করাচি যথাক্রমে ৩১৬, ২০২ ও ১৮৯ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: আজ সকালে ঢাকার বাতাস দূষণে বিশ্বে চতুর্থ
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: ৪ বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস আবহাওয়া অফিসের
ঢাকার বাতাসের মান ‘ঝুঁকিপূর্ণ’, বিশ্ব তালিকায় দ্বিতীয়
আজ সকালে ঢাকার বাতাস দূষণে বিশ্বে চতুর্থ
ঢাকার বাতাসের মান আজ মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সকাল ৮টা ৫৫ মিনিটে ১৭৩ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ঢাকা।
ঘানার আকরা, মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন ও পাকিস্তানের করাচি যথাক্রমে ২৯২, ১৮৫ ও ১৭৮ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান ‘ঝুঁকিপূর্ণ’, বিশ্ব তালিকায় দ্বিতীয়
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: ৪ বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস আবহাওয়া অফিসের
আজ সকালে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাস ঢাকার
সোমবার সকালে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত ঢাকার বাতাস
বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ বাতাসের শহরের তালিকায় উঠে এসেছে ঢাকা। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল পর্যন্ত ঢাকার বাতাসের মান সূচক (একিউআই) স্কোর ৫৩৮ এ উন্নীত হয়েছে, যা ঢাকার বাতাসকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসাবে চিহ্নিত করেছে।
এই শ্রেণিবিন্যাস শহরের বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকির ইঙ্গিত দেয়, যা ক্রমবর্ধমান পরিবেশগত সংকটকে তুলে ধরে।
একিউআই স্কোর যথাক্রমে ৩৩৬, ১৮১ ও ১৭৪ নিয়ে দূষিত বায়ুমানের দিক থেকে ঢাকার পরেই রয়েছে ঘানার আক্রা, ভারতের মুম্বাই ও নেপালের কাঠমান্ডু । এই পরিসংখ্যানগুলো বায়ু দূষণ এবং এর স্বাস্থ্যের প্রভাবগুলোর প্রতি আন্তর্জাতিক মনোযোগের জন্য একটি চাপের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
আরও পড়ুন: আজ সকালে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাস ঢাকার
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রেরসংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান ‘ঝুঁকিপূর্ণ’, বিশ্ব তালিকায় দ্বিতীয়