বাংলাদেশ
বাজেট ২০২৪-২৫: স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ৪১ হাজার ৪০৭ কোটি টাকা
২০২৪-২৫ অর্থবছরে স্বাস্থ্য খাতে ৪১ হাজার ৪০৭ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেছে সরকার।
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) জাতীয় সংসদে বাজেট উপস্থাপনকালে অর্থমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী বলেন, '২০২৪-২৫ অর্থবছরে স্বাস্থ্যসেবা, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণের অগ্রগতি বজায় রাখতে ৪১ হাজার ৪০৭ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করছি, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ছিল ৩৮ হাজার ৫১ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন: দেশের সর্বোচ্চ বাজেট উপস্থাপন করতে পেরে গর্বিত অর্থমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, ‘বিগত বছরগুলোর মতো এবারও স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে, সে অনুযায়ী বেশ কিছু পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।’
ওষুধ, চিকিৎসা সামগ্রী ও স্বাস্থ্যসেবা পণ্য উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাঁচামাল আমদানিতে বিদ্যমান রেয়াতি সুবিধা চলমান থাকবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে 'স্মার্ট বাংলাদেশ' রূপকল্প তুলে ধরেছেন অর্থমন্ত্রী
জাতীয় বাজেট ২০২৪-২৫ অর্থবছর: জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৬.৭৫ শতাংশ
৫৭০ দিন আগে
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে 'স্মার্ট বাংলাদেশ' রূপকল্প তুলে ধরেছেন অর্থমন্ত্রী
অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ের মাধ্যমে 'স্মার্ট বাংলাদেশ' ভিশন বাস্তবায়ন করা হবে।
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) জাতীয় সংসদে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপনকালে তিনি চারটি মূল স্তম্ভ- স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সরকার ও স্মার্ট সমাজের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
আরও পড়ুন: ঢাকায় বৃক্ষরোপনের জায়গা নির্ধারণে স্যাটেলাইট ছবি ব্যবহার করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
মন্ত্রী মাহমুদ আলী মনে করেন, 'স্মার্ট বাংলাদেশ'র অধীনে দেশের মাথাপিছু আয় কমপক্ষে সাড়ে ১২ ডলারে পৌঁছাবে, জনসংখ্যার ৩ শতাংশের কম দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করবে এবং চরম দারিদ্র্য নির্মূল হবে।
মূল্যস্ফীতি ৪-৫ শতাংশের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে এবং বাজেট ঘাটতিও জিডিপির ৫ শতাংশের নিচে থাকবে। রাজস্ব ও জিডিপির অনুপাত ২০ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এছাড়া বিনিয়োগ জিডিপির ৪০ শতাংশ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এর মধ্যে শতভাগ ডিজিটাল অর্থনীতি এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক সাক্ষরতা অর্জনের লক্ষ্যও রয়েছে।
মন্ত্রী মাহমুদ আলী বলেন, 'স্বাস্থ্যসেবা সবার জন্য সহজলভ্য হবে এবং স্বয়ংক্রিয় যোগাযোগ ব্যবস্থা ও টেকসই নগরায়নসহ প্রয়োজনীয় সেবাগুলো সরাসরি জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া হবে।’
একটি ন্যায্য ও সমতাভিত্তিক সমাজ গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাগজবিহীন এবং নগদবিহীন সমাজ গঠনের কথা তুলে ধরেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘সবচেয়ে বড় কথা হলো স্মার্ট বাংলাদেশে আমরা ন্যায়বিচার ও সাম্যভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করব। বাংলাদেশের মানুষ বুদ্ধিমান, সৃজনশীল ও পরিশ্রমী।’
প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে জনগণের উদ্ভাবনী ক্ষমতা ও সৃজনশীলতা বৃদ্ধিতে অর্থমন্ত্রী আস্থা ব্যক্ত করেন। এ লক্ষ্যে বৈষম্যহীন, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য ও কর্মপরিকল্পনা সতর্কতার সঙ্গে প্রণয়ন করা হচ্ছে বলে তিনি বিস্তারিত তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন: জাতীয় বাজেট ২০২৪-২৫ অর্থবছর: জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৬.৭৫ শতাংশ
সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন শুরু করেছেন অর্থমন্ত্রী
৫৭০ দিন আগে
জাতীয় বাজেট ২০২৪-২৫ অর্থবছর: জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৬.৭৫ শতাংশ
অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেছেন, সব ধরনের 'বিচক্ষণ নীতি ব্যবস্থা’ অনুসরণ আগামী অর্থবছরে ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ এবং মধ্যমেয়াদে ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, যে নীতি গ্রহণ করা হয়েছে তার ফলে আগামী অর্থবছরে মূল্যস্ফীতির হার ৬ দশমিক ৫ শতাংশে নেমে আসবে বলে আশা করছেন তারা।
জাতীয় সংসদে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপনকালে এসব কথা বলেন অর্থমন্ত্রী।
চলতি বছরের সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো দায়িত্ব গ্রহণের পর এটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের প্রথম জাতীয় বাজেট।
আরও পড়ুন: দেশের সর্বোচ্চ বাজেট উপস্থাপন করতে পেরে গর্বিত অর্থমন্ত্রী
মাহমুদ আলী তার প্রথম বাজেটে বলেন, বিচক্ষণ ও যথাযথ নীতিগত পদক্ষেপ বাস্তবায়নের ফলে জিডিপি প্রবৃদ্ধি তার গতি বজায় রেখেছে।
তিনি বলেন, ২০০৯-১০ থেকে ২০২২-২৩ অর্থবছর পর্যন্ত গড় প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৬ দশমিক ৭১ শতাংশ, যা বিশ্বের সব দেশের মধ্যে অন্যতম সর্বোচ্চ।
কোভিড-১৯ মহামারির ঠিক এক বছর আগে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৭ দশমিক ৮৮ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করে রেকর্ড গড়েছিল দেশ ।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং অন্যান্য বৈশ্বিক অস্থিরতার কারণে সৃষ্ট নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বাংলাদেশ ২০২১-২২, ২০২২-২৩ ও ২০২৩-২৪ অর্থবছরে যথাক্রমে ৭ দশমিক ১০ শতাংশ, ৫ দশমিক ৭৮ শতাংশ এবং ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ (অস্থায়ী) প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে সক্ষম হয়, যা আমাদের অর্থনীতির অন্তর্নিহিত শক্তির প্রমাণ।
ভবিষ্যতে এই প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে কৃষি ও শিল্প উৎপাদনকে উৎসাহিত করতে সব ধরনের যৌক্তিক সহায়তা অব্যাহত রাখা হবে বলে জানান তিনি।
মাহমুদ আলী বলেন, গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগত প্রকল্পের যথাযথ বাস্তবায়ন এবং রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স বাড়ানোর লক্ষ্যে যথাযথ কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ কাঙ্ক্ষিত জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক হবে।
ঋণের সরবরাহ এবং ব্যাংকার ও গ্রাহকের মধ্যে সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে ঋণের চাহিদা ও সুদের হার নির্ধারিত হবে বলে জানান মন্ত্রী।
তিনি আরও জানান, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে মুদ্রানীতি সফল করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
রাজস্ব খাতেও সহায়ক নীতি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে সৃষ্ট প্রতিকূলতা থেকে সাধারণ মানুষকে রক্ষার লক্ষ্যে ফ্যামিলি কার্ড ও ওএমএস কর্মসূচির মতো সরকারি সহায়তা জোরদার করা হচ্ছে।’
আরও পড়ুন: সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন শুরু করেছেন অর্থমন্ত্রী
৫৭০ দিন আগে
দেশের সর্বোচ্চ বাজেট উপস্থাপন করতে পেরে গর্বিত অর্থমন্ত্রী
আর্থিক সংকটের মধ্যেও ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। এটিই বাংলাদেশের এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় বাজেট।
বিদায়ী অর্থবছরের বাজেটের পরিমাণ ছিল ৭ লাখ ৬১ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটের আকার গত বাজেটের চেয়ে ৪ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়েছে।
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) দেশের ১৮তম অর্থমন্ত্রী হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বাজেট উপস্থাপন করার গৌরব অর্জন করেছেন আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
আরও পড়ুন: সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন শুরু করেছেন অর্থমন্ত্রী
প্রস্তাবিত বাজেটে করমুক্ত আয়ের সীমা রাখা হয়েছে ৩ লাখ টাকা, তবে ব্যক্তিগত বার্ষিক আয় ৩৮ লাখ টাকা হলে ৩০ শতাংশ কর আরোপ করা হয়েছে। এছাড়া কারো কাছে একাধিক গাড়ি থাকলে সারচার্জ হিসেবে অতিরিক্ত ১০ শতাংশ কর দিতে হবে বলে প্রস্তাব করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, জাতীয় বাজেটের জন্য বাংলাদেশে ১ জুলাই থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত আর্থিক বছর গণনা করা হয়। এ বছরের প্রস্তাবিত বাজেটটি দেশের ইতিহাসে ৫৩তম এবং আওয়ামী লীগ সরকারের ছয় মেয়াদে ২৫তম।
৫৭০ দিন আগে
বেনজীর ও তার স্ত্রী-সন্তানের সম্পদ দেখভালে তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ দিল আদালত
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ ও তার স্ত্রী-সন্তানের জব্দ করা স্থাবর সম্পদ দেখভালে তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) ঢাকা মহানগর আদালতের সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এই আদেশ দেন।
সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন দুদকের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর।
আরও পড়ুন: সাবেক আইজিপি বেনজীরের ব্যাপক দুর্নীতির জবাবদিহিতা দাবি করেছে টিআইবি
পিপি জাহাঙ্গীর বলেন, ‘বেনজীর আহমেদ ও তার স্ত্রী-সন্তানের ক্রোক করা স্থাবর সম্পদ দেখভালের জন্য তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ করার আবেদন করে দুদক। এ নিয়ে শুনানি শেষে দুদকের আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত।’
তিনি জানান, গুলশানের চারটি ফ্ল্যাটের সার্বিক অবস্থা জানাতেও নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। পূর্ণাঙ্গ তথ্য জানার পর এসব ফ্ল্যাট দেখভালের জন্য তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ দেবেন আদালত।
তিনি বলেন, ‘অবশ্য গোপালগঞ্জের ২৮টি পুকুর দেখভালে জেলার মৎস্য কর্মকর্তাকে নিয়োগ দিয়েছেন আদালত। কক্সবাজারের সম্পত্তি দেখভালে জেলা প্রশাসককে আদেশ দিয়েছেন আদালত। আদালতের পূর্ণাঙ্গ আদেশ পাওয়ার পর জানা যাবে, কোন সম্পত্তি কোন সংস্থাকে দেখভালের আদেশ দিয়েছেন আদালত।’
আরও পড়ুন: বেনজীরের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
দুদক এখন পর্যন্ত অনুসন্ধান চালিয়ে বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী, তিন মেয়ে ও স্বজনের নামে ৩৪৫ বিঘা (১১৪ একর) জমি খুঁজে পেয়েছে।
বেনজীর ও তার স্ত্রী-সন্তানদের নামে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকে ৩৩টি ব্যাংক হিসাব (অ্যাকাউন্ট) পাওয়া গেছে। নথিতে ওই সব ব্যাংক হিসাবে কত টাকা রয়েছে, তার উল্লেখ নেই।
বেনজীর আহমেদ ২০২০ সালের ১৫ এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আইজিপি ছিলেন। এর আগে তিনি ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার ও র্যাবের মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে র্যাব এবং র্যাবের সাবেক ও বর্তমান যে সাত কর্মকর্তার ওপর যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা দেয়, তাদের মধ্যে বেনজীর আহমেদের নামও ছিল। তখন তিনি আইজিপির দায়িত্বে ছিলেন।
আরও পড়ুন: সরকার কাউকে রক্ষা করবে না: আজিজ-বেনজীর ইস্যুতে সালমান এফ রহমান
৫৭০ দিন আগে
সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন শুরু করেছেন অর্থমন্ত্রী
জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন শুরু করছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বিকাল ৩টা ৪ মিনিট থেকে বাজেট পেশ করা শুরু করেন অর্থমন্ত্রী।
এটি বর্তমান অর্থমন্ত্রীর প্রথম বাজেট। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগ সরকারের ষষ্ঠ মেয়াদের প্রথম বাজেট।
অর্থমন্ত্রীকে পুরো বাজেটটি পড়তে হচ্ছে না। স্লাইডের মাধ্যমে সংসদ সদস্যদের সামনে বাজেটের সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করছেন তিনি।
আরও পড়ুন: মন্ত্রিসভায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন
এর আগে মন্ত্রিসভার বিশেষ বৈঠকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়। জাতীয় সংসদ ভবনের মন্ত্রিপরিষদ কক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীসহ অন্যান্য মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রস্তাবিত বাজেটে ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
ইতোমধ্যে পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে সর্বোচ্চ ৭০ হাজার ৬৮৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়ে এডিপি অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি)। এটি মোট বাজেট বরাদ্দের ২৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার সংসদে ৭.৯৭ লাখ কোটি টাকার বাজেট পেশ, রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৪.৮ লাখ কোটি টাকা
এছাড়া স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা ও করপোরেশনের জন্য ১৩ হাজার ২৮৮ কোটি ৯১ লাখ টাকার এডিপি অনুমোদন করা হয়েছে, যার ফলে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে মোট এডিপি দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৭৮ হাজার ২৮৮ কোটি ৯১ লাখ টাকা।
এডিপিতে ১ হাজার ১৩৩টি বিনিয়োগ প্রকল্প, ২১টি সমীক্ষা প্রকল্প, ৮৭টি কারিগরি সহায়তা প্রকল্প এবং স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা ও করপোরেশনের ৮০টি প্রকল্প রয়েছে।
মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে এডিপিতে সর্বোচ্চ প্রায় ৩৮ হাজার ৮০৯ কোটি টাকা (মোট বরাদ্দের ১৫%) বরাদ্দ পেতে যাচ্ছে স্থানীয় সরকার বিভাগ।
আরও পড়ুন: আসন্ন বাজেটে ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষকে খুশি করতে চান অর্থমন্ত্রী
৫৭০ দিন আগে
বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমিতে রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমির (বিএমএ) ৮৬তম বিএমএ দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের অফিসার ক্যাডেটদের কমিশনপ্রাপ্তি উপলক্ষে আয়োজিত রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ চট্টগ্রামের ভাটিয়ারীতে অবস্থিত বিএমএ প্যারেড গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কুচকাওয়াজ পরিদর্শন ও প্যারেডের অভিবাদন গ্রহণ করেন। পাশাপাশি তিনি কৃতি ক্যাডেটদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
সেনাবাহিনী প্রধান প্রশিক্ষণ সমাপনকারী ক্যাডেটদের উদ্দেশ্যে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতার দিকনির্দেশনামূলক ঐতিহাসিক ভাষণের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, এই শপথ গ্রহণের মধ্যে দিয়ে সদ্য কমিশন প্রাপ্ত অফিসারদের উপর ন্যাস্ত হলো দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার পবিত্র দায়িত্ব।
জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ জাতির পিতার হাতে গড়া এই সেনাবাহিনীকে একটি প্রশিক্ষিত, সুশৃঙ্খল এবং আধুনিক সমরাস্ত্রে সজ্জিত বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
তিনি কুচকাওয়াজ প্রদর্শনের জন্য একাডেমির কমান্ড্যান্ট, সংশ্লিষ্ট সব অফিসার, জেসিও, এনসিও, সৈনিক ও অসামরিক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ সফরে সিয়েরা লিওন সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ
দীর্ঘ ৩ বছরের কঠোর সামরিক প্রশিক্ষণ শেষে এই মনোজ্ঞ কুচকাওয়াজের মাধ্যমে ৮৬তম বিএমএ দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের সর্বমোট ১৮১ জন অফিসার ক্যাডেট কমিশন লাভ করেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কমিশনপ্রাপ্ত অফিসারদের মধ্যে ১৪২ জন পুরুষ ও ৩৮ জন মহিলা অফিসার রয়েছেন। এছাড়াও কমিশনপ্রাপ্ত অফিসারদের মধ্যে রয়েছেন ১ জন শ্রীলঙ্কান অফিসার, যিনি নিজ দেশের সেনাবাহিনীতে যোগদান করবেন।
ব্যাটালিয়ন সিনিয়র আন্ডার অফিসার মো. পারভেজ আহম্মেদ জয়, ৮৬তম বিএমএ দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের সেরা চৌকস ক্যাডেট হিসেবে 'সোর্ড অব অনার' এবং সামরিক বিষয়ে শ্রেষ্ঠত্বের জন্য 'সেনাবাহিনী প্রধান স্বর্ণপদক' অর্জন করেন।
এছাড়া শ্রেষ্ঠ বিদেশি অফিসার ক্যাডেট হিসেবে শ্রীলঙ্কান অফিসার ক্যাডেট হেট্টিয়ারাচ্চী প্রভাত চামারা ডি সিলভাকে বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ ট্রফি প্রদান করা হয়। পরে প্রশিক্ষণ সমাপনকারী ক্যাডেটগণ দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার আনুষ্ঠানিক শপথ গ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য ২৪ দেশের সেনাবাহিনী একসঙ্গে কাজ করবে: আইএসপিআর
এরপর অনুষ্ঠানে আগত অতিথি এবং প্রশিক্ষণ সমাপনকারী ক্যাডেটদের মা-বাবা ও অভিভাবকরা নবীন অফিসারদের র্যাংক-ব্যাজ পরিয়ে দেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রধান অতিথি বিএমএ প্যারেড গ্রাউন্ডে এসে পৌঁছালে জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড, জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) ২৪ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার চট্টগ্রাম এরিয়া এবং বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমির কমান্ড্যান্ট তাকে অভ্যর্থনা জানান।
অনুষ্ঠানে সিয়েরা লিওন সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল পিটার কাকোউ লাভাহুন, রয়েল সৌদি আর্মড ফোর্সেস এর কিং আব্দুল আজিজ মিলিটারি একাডেমির কমান্ড্যান্ট ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নায়েফ আওয়াধ এ. আলমুতাইতি, তানজানিয়া মিলিটারি একাডেমির কমান্ড্যান্ট ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জ্যাকসন জাইরোস মাওয়াসেবা, জাম্বিয়া মিলিটারি ট্রেনিং ইস্টাবলিশমেন্টের কমান্ড্যান্ট ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হেডন মুইলু, মালদ্বীপ কলেজ অব ডিফেন্স অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজের হেড অব মিলিটারি ইনস্টিটিউট কর্নেল আহমেদ শামীম, উচ্চপদস্থ সামরিক ও অসামরিক কর্মকর্তা, সদ্য কমিশনপ্রাপ্ত অফিসারগণের মা-বাবা ও অভিভাবক এবং গণমাধ্যম ব্যক্তিরা উপস্থিত থেকে এ বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ প্রত্যক্ষ করেন।
৫৭০ দিন আগে
প্রধান লক্ষ্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, তার প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন।
তিনি বলেন, ‘আমার প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে প্রাইমারি হেলথ কেয়ারের উন্নয়ন। প্রাইমারি হেলথ কেয়ারের আওতায় কীভাবে আরও উন্নত সেবা দেওয়া যায় সেটা নিয়ে ইতোমধ্যে আমরা মন্ত্রণালয়ে বিশদভাবে সভা করেছি।’
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) সকালে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শন শেষে হাসপাতালের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিকের বৈশ্বিক সুনাম ধরে রাখার আহ্বান স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
তিনি আরও বলেন, রোগীদের জন্য যথাযথ প্রাইমারি হেলথ কেয়ার নিশ্চিত করতে পারলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মতো স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোতে রোগীর চাপ কমবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যসেবা খাতের একজন রোল মডেল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে প্রান্তিক পর্যায়ে উন্নত স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।
উন্নত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ডাক্তারদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মানুষ যেন ডাক্তারদের দেখে আস্থা পায়, সম্মান করে সেটা আমাদের নিশ্চিত করতে হবে।’
সংসদে স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন পাশের জন্য উদ্যোগ চলমান বলে জানান মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: ২০৩০ সালের মধ্যে কুষ্ঠ নির্মূলে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
৫৭১ দিন আগে
মন্ত্রিসভায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন
বৃহস্পতিবার মন্ত্রিসভার বিশেষ বৈঠকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
জাতীয় সংসদ ভবনের মন্ত্রিপরিষদ কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৈঠকে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীসহ মন্ত্রিসভার অন্যান্য মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর আজ বিকালে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী।
মাহমুদ আলী ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) দিয়ে ৮ লাখ কোটি টাকার বেশি বাজেট ঘোষণা শুরু করবেন।
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) এরই মধ্যে ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ ৭০ হাজার ৬৮৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকা (বরাদ্দের ২৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ)।
এছাড়া স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বা করপোরেশনের ১৩ হাজার ২৮৮ কোটি ৯১ লাখ টাকার এডিপি অনুমোদন দিয়েছে এনইসি।
সে হিসেবে স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বা করপোরেশনের ১৩ হাজার ২৮৮ কোটি ৯১ লাখ টাকার এডিপি নিয়ে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে মোট এডিপির আকার দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৭৮ হাজার ২৮৮ কোটি ৯১ লাখ টাকা।
এডিপিতে বিনিয়োগ প্রকল্প ১ হাজার ১৩৩টি, জরিপ প্রকল্প ২১টি, কারিগরি সহায়তা প্রকল্প ৮৭টি এবং স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা ও করপোরেশনের ৮০টি প্রকল্পসহ মোট প্রকল্পের সংখ্যা ১ হাজার ৩২১টি।
মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ এডিপিতে সর্বোচ্চ ৩৮ হাজার ৮০৯ কোটি টাকা (বরাদ্দের ১৫ শতাংশ) বরাদ্দ পেতে যাচ্ছে।
৫৭১ দিন আগে
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটের ওপর মন্ত্রিসভার বিশেষ বৈঠক শুরু
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট অনুমোদনের জন্য বৃহস্পতিবার মন্ত্রিসভার বিশেষ বৈঠক শুরু হয়েছে।
জাতীয় সংসদ ভবনের মন্ত্রিসভা কক্ষে বৈঠকে সভাপতিত্ব করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৈঠকে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীসহ মন্ত্রিসভার অন্যান্য মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা উপস্থিত রয়েছেন।
রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর আজ বিকালে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী।
মাহমুদ আলী ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) দিয়ে ৮ লাখ কোটি টাকার বেশি বাজেট ঘোষণা শুরু করবেন।
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার সংসদে ৭.৯৭ লাখ কোটি টাকার বাজেট পেশ, রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৪.৮ লাখ কোটি টাকা
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) এরই মধ্যে ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ ৭০ হাজার ৬৮৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকা (বরাদ্দের ২৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ)।
এছাড়া স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বা করপোরেশনের ১৩ হাজার ২৮৮ কোটি ৯১ লাখ টাকার এডিপি অনুমোদন দিয়েছে এনইসি।
সে হিসেবে স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বা করপোরেশনের ১৩ হাজার ২৮৮ কোটি ৯১ লাখ টাকার এডিপি নিয়ে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে মোট এডিপির আকার দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৭৮ হাজার ২৮৮ কোটি ৯১ লাখ টাকা।
এডিপিতে বিনিয়োগ প্রকল্প ১ হাজার ১৩৩টি, জরিপ প্রকল্প ২১টি, কারিগরি সহায়তা প্রকল্প ৮৭টি এবং স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা ও করপোরেশনের ৮০টি প্রকল্পসহ মোট প্রকল্পের সংখ্যা ১ হাজার ৩২১টি।
মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ এডিপিতে সর্বোচ্চ ৩৮ হাজার ৮০৯ কোটি টাকা (বরাদ্দের ১৫ শতাংশ) বরাদ্দ পেতে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে সংসদে অধিবেশন শুরু
৫৭১ দিন আগে